ইউক্রেনের সাম্প্রতিক
রাজনৈতিক অস্থিরতা সমাধানে পশ্চিমা বিশ্বকে সহায়তার জন্য আহ্বান জানলেন
দেশটির বিরোধী দলের নেতা আরসেনি ইয়াতসেনিউক।
তিনি বললেন ইউক্রেনের শ্রেণিবদ্ধ পরিকল্পনা প্রয়োজন কোন স্বৈরশাসন নয়।
জার্মানির মিউনিখে এক নিরাপত্তা সম্মেলন প্রাঙ্গণে পশ্চিমা নেতাদের সাথে বৈঠকের সময় তিনি এ কথা বলেন।
এদিকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির সাথে শনিবার ইউক্রেনের বিরোধী দলীয় এ নেতা আলোচনা করবেন বলে জানিয়েছে বিবিসি নিউজকে । তিনি আর জানান শুক্রবার জার্মানির প্রেসিডেন্ট জোয়াকিম গক-এর সাথেও আলোচনা করেছেন আরসেনি ইয়াতসেনিউক।
গত নভেম্বর মাস থেকেই ইউক্রেনে বিক্ষোভ চলে আসছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের এক বাণিজ্য চুক্তি প্রত্যাখানের পরই জনরোষে পড়ে প্রেসিডেন্ট ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের সরকার। স্থানীয় অনেক সরকারি ভবনও দখল করে নেয় বিক্ষুব্ধ জনতা।এরপর বিক্ষোভকারীদের দমাতে জানুয়ারিতে দুইটি নতুন আইন পাশ করে। কিন্তু কিছু করতে পারেনি ইউক্রেনের সংসদ।প্রথম আইনে পুলিশকে অতিরিক্ত ক্ষমতা দেয়া হলেও দ্বিতীয়টিতে আটক বিক্ষোভকারীদের সাধারণ ক্ষমার আইন নিয়ে আসা হয়। কিন্তু বিক্ষোভকারীরা তা প্রত্যাখান করে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখে।
তিনি বললেন ইউক্রেনের শ্রেণিবদ্ধ পরিকল্পনা প্রয়োজন কোন স্বৈরশাসন নয়।
জার্মানির মিউনিখে এক নিরাপত্তা সম্মেলন প্রাঙ্গণে পশ্চিমা নেতাদের সাথে বৈঠকের সময় তিনি এ কথা বলেন।
এদিকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির সাথে শনিবার ইউক্রেনের বিরোধী দলীয় এ নেতা আলোচনা করবেন বলে জানিয়েছে বিবিসি নিউজকে । তিনি আর জানান শুক্রবার জার্মানির প্রেসিডেন্ট জোয়াকিম গক-এর সাথেও আলোচনা করেছেন আরসেনি ইয়াতসেনিউক।
গত নভেম্বর মাস থেকেই ইউক্রেনে বিক্ষোভ চলে আসছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের এক বাণিজ্য চুক্তি প্রত্যাখানের পরই জনরোষে পড়ে প্রেসিডেন্ট ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের সরকার। স্থানীয় অনেক সরকারি ভবনও দখল করে নেয় বিক্ষুব্ধ জনতা।এরপর বিক্ষোভকারীদের দমাতে জানুয়ারিতে দুইটি নতুন আইন পাশ করে। কিন্তু কিছু করতে পারেনি ইউক্রেনের সংসদ।প্রথম আইনে পুলিশকে অতিরিক্ত ক্ষমতা দেয়া হলেও দ্বিতীয়টিতে আটক বিক্ষোভকারীদের সাধারণ ক্ষমার আইন নিয়ে আসা হয়। কিন্তু বিক্ষোভকারীরা তা প্রত্যাখান করে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন