চলতি বছরের মার্চ মাসে
সৌদি আরব যাবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। সিরিয়া যুদ্ধ ও ইরানের
পরমাণু কর্মসূচি গুলোর ব্যপারে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপকে ভালো চোখে দেখেনি সৌদি
আরব। তাই মিত্রশক্তির সাথে সম্পর্ক ঘন্সীততা ও সম্পর্কের ঝালাইয়ের জন্য যাবেন ওবামা এবার নিজেই । তবে
এটি ঝটিকা সফর হবে নাকি কয়েকদিনের সফর হবে সে বিষয়ে এখনও কিছু জানানো হয়ইনী ।
সৌদি বাদশাহ আব্দুল্লাহর সাথে বৈঠক করবেন ওবামা। জ্যেষ্ঠ্য এক আরব কর্মকর্তার বরাত দিয়ে রয়টার্স থেকে জনা যায় অবনতি হওয়া সম্পর্কের সব কিছুর বিষয়েই আলোচনা হবে। অবশ্য হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে এ সফর নিয়ে কোনো মন্তব্য প্রদানে অস্বীকৃত জানানো হয়। ১৯৩২ সালে সৌদি রাজ্য প্রতিষ্ঠার পর থেকেই তারা যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান আরব মিত্র হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছিলেন । ফলে রিয়াদ পেয়েছে প্রবল নিরাপত্তা, আর ওয়াশিংটন পেয়েছে তেলের নিশ্চয়তা।সিরিয়ায় মার্কিন যুদ্ধবিমান না পাঠানোয় ক্ষেপেছিলেন বাদশাহ আব্দুল্লাহ। বিদ্রোহীদের সহায়তা না করা বা ইরানের পরমাণু কর্মসূচির প্রশ্নে নমনীয়তা মেনে নিতে পারেনি সৌদি আরব। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ওপর আরোপকৃত অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাও পরে তুলে নিয়েছিলেন তারা।
আআ/রর
সৌদি বাদশাহ আব্দুল্লাহর সাথে বৈঠক করবেন ওবামা। জ্যেষ্ঠ্য এক আরব কর্মকর্তার বরাত দিয়ে রয়টার্স থেকে জনা যায় অবনতি হওয়া সম্পর্কের সব কিছুর বিষয়েই আলোচনা হবে। অবশ্য হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে এ সফর নিয়ে কোনো মন্তব্য প্রদানে অস্বীকৃত জানানো হয়। ১৯৩২ সালে সৌদি রাজ্য প্রতিষ্ঠার পর থেকেই তারা যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান আরব মিত্র হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছিলেন । ফলে রিয়াদ পেয়েছে প্রবল নিরাপত্তা, আর ওয়াশিংটন পেয়েছে তেলের নিশ্চয়তা।সিরিয়ায় মার্কিন যুদ্ধবিমান না পাঠানোয় ক্ষেপেছিলেন বাদশাহ আব্দুল্লাহ। বিদ্রোহীদের সহায়তা না করা বা ইরানের পরমাণু কর্মসূচির প্রশ্নে নমনীয়তা মেনে নিতে পারেনি সৌদি আরব। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ওপর আরোপকৃত অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাও পরে তুলে নিয়েছিলেন তারা।
আআ/রর
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন