শেক্সপীয়ারের রচিত অমর প্রেমকাহিনী রোমিও-জুলিয়েট পর্ব ১




শেক্সপীয়ারের রচিত অমর প্রেমকাহিনী রোমিও-জুলিয়েট পর্ব ১



(1)
ইতালির মত সুন্দর দেশ পৃথিবীতে বেশি নেই।আর ভেরোনারমত সুন্দর শহরও ইতালিতে কম আছে ।এই শহরে এক রাজা আছেন আর আছেন অনেকগুলি অভিজাত পরিবার অর্থ আর সম্মানের দিক দিয়ে যাঁরা প্রত্যেকেই রাজার প্রায় সমান । এঁদের ভিতর ধনে মানে সম্পদে সব থেকে সেরা যে দুটি বংশ তারা হচ্ছেন ক্যাপুলেট আর মন্টেগু ।বহু বছর ধরে শত্রুতা চলছে তাদের মধ্যে । কবে বা কখন ও কত পুরুষের আগে যে তাদের ভিতরে বিবাদের সূচনা হয় তা এখন পযন্ত কেউ বলতে পারে না । লোকে যতদূর ইতিহাস থেকে জানে মন্তেগু আর ক্যাপুলেটের ভিতরে সাপ আর বেজীর লড়াইয়ের মত লেগে আছে ।

এই ভেরোনা শহরের এক জনবহুল এলাকায় আজ ক্যাপুলেটের পরিবার আর মন্তেগুর পরিবার তারা দুই পরিবার যখন তখন ঝগরা বিবাদ করার জন্য তৈরি হয়ে আছে । রাস্তা দিয়ে ক্যাপুলেট পরিবারের দুই সদস্য স্যাস্পসন ও গ্রেগরি যাচ্ছে আর একজন আরেজনকে বলছে দেখ মন্টেগু পরিবারের লোকজনের সাথে কিভাবে ঝগাড়া করি । আরেক জন বলছে কি করে । তোর যে শরীর তাতে নড়তে চড়তে ছয়মাস লাগে । ওদের দুজনের ভিতরে একজনের নাম স্যাস্পসন ও আরেক জনের নাম গ্রেগরি ।
গ্রেগরি বলে তা কি করে এখন ওদের সাথে ঝগড়া লাগাবি গ্রেগরি । স্যাস্পসন বল্ল দেখ মন্টেগু বাড়ির ওই কুকরটাই আমাকে এ কাজে উৎসাহ দিয়েছে । তার মানে স্যাস্পসন তুই কুকুরের ভয়ে পালিয়ে এসেছিলি । হ্যা আর ওদের বাড়ির একটা কুকুরি আমাকে ওদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে উৎসাহ জুগিয়েছে এটাই হলো কথা । গ্রেগরি বলে ঝগড়াটা আসলে তাদের দুই পরিবারের ভিতরে তাই না আমরাতো ওদের চাকর-বাকর । স্যাস্পসন বলে ওই একই কথা ।

মন্টেগু পরিবারের দুই সদস্য আব্রাহাম ও বালথাজারককে আসতে দেখে স্যাস্পসন গ্রেগরিকে বলে তুই ঝগড়া বাঁধা আমি তোর পিছনে আছি । তার তুইতো শেষে পিছন থেকে দৌড়ে পালাবি । স্যাস্পসন বলে নারে গ্রেগরি তুই সে ভয় করিস না ।

আচ্ছা ঠিক আছে তবে ঝগড়ার আগে যে ভাবে ঝগড়া বাঁধানো যায় সে কৌসলটা জেনে নেই । এমন কনো কৌসল করতে হবে যাতে করে ওরা এসে আগে আমাদের সাথে ঝগড়া বাঁধায় । গ্রেগরি বল্ল তাহোলে আমি ওদের পাশ দিয়ে যাই আর যাবার সময় ওদের দিক করে ভুরুতা একটু কুঁচকে তাকাই না তাতে কাজ হবে না । স্যাস্পসন বলে বরং আমি ওদের পাশ দিয়ে হেঁটে যাই আর ওদের দিকে বুড়ো আঙগুল দেখাই তাতেই কাজ হবে । কারন তা যোদি তারা সয় তাহোলে তাদের অপমান হবে এ ভেবে তারা তা সয়ইবে না আর সে কৌসলে ওদের মারতে হবে ।
(2)
স্যাস্পসন তাদের দিক করে বুড়ো আঙ্গুল দেখালো আর তা মন্টেগু পরিবারের আব্রাহামের নজরে পড়লো । আব্রাহাম এগিয়ে আসলো এসে বলে তুমি কি আমাদের লক্ষ্য করে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়েছো ।স্যাস্পসন বলে না তোমাদের লক্ষ্য
করে না এমনিই বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়েছি ।

গ্রেগরি বল্ল তোমরা কি আমাদের সাথে ঝগড়া করবে । বিপক্ষ্যে থেকে উত্তর দেয় না । স্যাস্পসন যোদি কর তাহোলে আমরাও ছেড়ে দেবো না আমাদের মালিক তোমাদের মালিকের মতোই ভালো লোক। আব্রাহাম ঠাট্রার সুরে বললেন আর কিছু না । ব্যাস শুরু হয়ে গেলো দু পক্ষের মারামারি । এরই মধ্যে সেখানে এসে হাজির হলেন মন্টেগুর ভাইয়ের ছেলে রোমিওর বন্ধু বেনভোলিও । দুপক্ষের সদস্যের মারামারি থামানোর চেষ্টা করে এরই মাঝে আবার এসে হাজির হন সেখানে লেডী ক্যাপুলেটের ভাইয়ের ছেলে টাইবল্ট। সে এসে টরোয়াল বাহির করিয়া নিলো এবং বেনভোলিওর উপরে ঝাঁপিয়ে পরতে চায় ।

বেনভোলিও বলেন আমি কোনো ঝগড়া মারামরি চাই না আমি চাই শান্তি । তাই তোমার হাতের তরোয়ালটা খাপে ডুকিয়ে রাখো আর ওদের ঝগড়া থামাতে আমাকে সাহায্য করো ।

শান্তির কথা বলেছো সে কাজটাই আমার কাছে ভালো লাগে না । শান্তি নামের যে শব্দটা আছে তাকে আমি ঘৃণা করি।
আর আমরা মন্টেগু পরিবারের সবাই তাই করি ঝগড়া না থামিয়ে দেখো কি করি বলে লড়াইটা আবার শুরু করে টাইবল্ট । ও হা দেখ মজা করে চিৎকার করে টাইবল্ট ।
চার দিকে লোকেদের ভিড় জমে যায় হৈ হট্র গন্ডগোল চেচামেচি শুরু হয় ।

এর মধ্যে সেখানে ক্যাপুলেট পরিবারের হেড বুড়ো ও লেডী ক্যাপুলেট আসলেন ।তারা জানত চাইলেন এখানে এত গোলমাল কিসের । তারপরে উত্তেজিতভাবে স্ত্রীকে বললেন দেও তো আমার লম্বা তরোয়ালটি । এরই মাঝে মন্টেগু পরিবারের কর্তা ও তার স্ত্রী এসে হাজির হলেন । এইযে শয়তান আমাদের পথ আটকিও না আমাদের যেতে দেও । স্বামীর মেজাজের সাথে স্ত্রী তাল মিলালেন । আবার শুরু করলেন লড়াই।

এরই মধ্যে সেখানে দলবল নিয়ে সশরীরে উপস্থিত হোলেন ভেরোনার রাজা এসকেলাস । এসেই তিনি সকলকে বললেন সকলের হাতের অস্র মাটিতে ফেলে দেও । সকলে তাদের অস্র মাটিতে ফেলে দিলো । রাজা আর বল্ল তোমরা এর আগে কয়েকবার শহরের রাস্তায় ঝামেলা করেছো । ক্যাপুলেট এবং মন্টেগু আপনারাও বয়স্ক মানুষ তার পরেও আপনেরা সহ ঝামেলায় অংশগ্রহন করেছেন । এই শেষ বলে দিলাম এরকম যোদি শুনি আপনাদের মৃত্যু দন্ড দেওয়া হবে । তোমরা যে যার কাজে চলে যাও। ক্যাপুলেট আপনি আমার সাথে চলুন আর মন্টেগু আপনি দুপুরে সাধারন বিচার সভায় আসবেন । মন্টেগু ও তার স্ত্রী ছাড়া সকলে চলে যায়।
পরে রাজা মন্টেগুকে জিজ্ঞাসা করলেন ঝামেলাটা নতুন করে আবার শুরু করলো কে । তুমি সে সময় ছিলে আমি এসে দেখি দু পক্ষের কাজের লোকদের মধ্যে মারামারি চলতেছিলো আমি তাদের ছাড়াতে যাই এমন সময়
খোলা তরোয়াল নিয়ে এসে তা ঘোরাতে শুরু করলো তাই বাধ্য হয়ে আমাকে লড়াইয়ে নামতে হোলো । রাজাঃ হুম বুঝতে পেরেছি ।

আচ্ছা রমিও কোথায় ওকে আজ দেখেছ । বেনভোলিও বললেন মনটা ভালো থাকায় আজ খুব ভোরে বেরিয়েছিলাম বেড়াতে । শহরের পশ্চিম জঙ্গলে একটা ঝোপের নিচে ওকে দেখতে পেলাম ওর কাছে যেতেই ও আমাকে দেখে জঙ্গলের ভিতরে চলে যায় । আমার নিজের কিছু ব্যাপারে চিন্তিত থাকায় আর ওর ব্যাপারটি নিয়ে বেশি মাথা ঘামাইনি। আজকাল প্রায় সময় নাকি রোমিওকে ওখানে দেখা যায় । রোমিও নাকি চোখের জ্বল ফেলে ভোরের শিশিরের পরিমান আর বেশি করে তুলছে আর তার দীর্ঘশ্বাসে আকাশে মেঘ তৈরি হচ্ছে ।আজকাল রোমিও নাকি প্রতেকদিন ভোরে ঘর থেকে বেরিয়ে যায় । তা ওর মনে এ আবার কোন দুঃখ বাসা বাঁধলো তার সম্পর্কে কিছু জানেন ।আজ কাল ঘরে থাকলেও দরজা জানালা বন্ধ করে বসে থাকে। তা ওর দুঃখটা আমাদের দূর সকলকে মিলে দূর করতে হবে । করতে হবে । না ওর দুঃখের কারন জানি না জানলে না হয় দুঃখটা দূর করা যেত ।


ওইযে রোমিওকে দেখা যাচ্ছে কাকা আপনেরা সরে যান । আমি ওর মনে দুঃখের কারনটা জেনে নেই । রোমিও বেনভোলিওর কাছে আসতে বেনভোলিও রোমিওকে সুপ্রভাত জানালেন রোমিও বললেন এখন কি আর প্রভাত আছে।হ্যা আছে মাত্র সকাল নয়টা বাজে । রোমিও বললেন ও আচ্ছা তাই বলো । আসলে দুঃখের সময় গুলো অনেক বড় হয় । বেনভোলিও রোমিওকে জিজ্ঞাসা করলো তোমার মনের দুঃখটার কারনকি আমি জানতে পারি কার জন্য তুমি
দুঃখ করছো ।যাকে পেলে তোমার দুঃখটা দূর হতো তার কথা বলো ।তুমি কি কারো প্রেমে পড়েছো না বরং প্রেমে পড়ার আগে প্রেম থেকে ছিড়ে পড়েছি ।

বেনভোলিও বললো হায়রে প্রেম তোমার কথা ভাবতে বড়ই ভালো লাগে কিন্তু তুমি যে শুধু দুঃখ যন্ত্রনাই দেও । রোমিও ততখনে রাস্তায় মারামরির চিহ্ন দেখতে পেলেন । রোমিও বললেন এসব কি এখানে ও বলতে হবে না সেই পুরনো পারিবারিক ঝগড়াটি ইতিহাসের হিসাবে যার ফলাফল শূন্য ।শুধু শুধু অকারনে কতগুলো অকাঙখিত বিষয় নিয়ে তাদের এ ঝগড়া । না এসব ঝগড়ার অনেক উপরে আমার প্রেম ।
কি বেনভোল আমার কথা শুনে হাঁসি আসতেছে । না রোমিও তোমার কথা শুনে সত্যি তোমার জন্য দুঃখ হচ্ছে ।
কথা শেষ করে রোমিও চলে যেতে ধরেছিলো বেনভোলিও তাকে আটকালো দাড়াও আমিও তোমার সাথে যাবো এখানে আমি তোমার জন্য অপেক্ষা করছিলাম তাই আমাকে একা রেখে তোমার চলে যাওয়াটা ঠিক হবে না ।

রোমিও বললো কোথায় যাবে আমার সাথে আমিযে আমার নাই সব হারিয়ে বসে আছি । বেনভোলিও রমিওকে জিজ্ঞাসা করলো কার প্রেমে পড়েছো তুমি ।তুমি অনেক কষ্টে আছো তা আমি বুঝতে পারছি । রোমিও অনেক দুঃখের মধ্যেও বেনভোলিওকে বললো আমি একজন মেয়েকে ভালোবাসি । ও তাই বলো তাহোলেতো আমার ভাবনাতাই ঠিক। হ্যা তোমার ভাবনাতাই ঠিক আর সে অনেক সুন্দরী । তাহোলে রোমিও তার দিকে তোমার এগিয়ে যেতে অসবিধা কোথায় । রোমিও বেনভোলিওকে বললো সেখানে অসবিধা সুন্দরী প্রেমের জালে কোন ভাবে আটকাতে চায় না । আর ও যোদি প্রেমে না পড়ে তাহোলে ওর সুন্দরর্য কারো কাজে লাগবে না ।তাহোলে সে কি সারাজীবন অবিবাহিত থাকবে । হ্যা তাইতো মনে হচ্ছে । সে কোনো ভাবেই আমার প্রেমে সাড়া দিতে চায় না । সেজন্যে আমি ও আমার মন হতাশায় ভুগতেছি ।

বেনভোলিও রোমিওকে তার কথা ভুলে যেতে বললে রোমিও বেনভোলিওকে বললো কেমন করে তাকে ভুলা যায় তা তুমি আমাকে শিখিয়ে দেও । বেনভোলিও রোমিওকে বললো তোমার ওই চোখ দুটি দিয়ে তার পাশে অন্য কোন মেয়েকে সুন্দরী হিসেবে দেখাও ।রোমিও বললো পৃথিবীতে এখনো পযন্ত এমন কোনো মেয়ে হয় নাই যে তাকে তার পাশে বসাবো । বন্ধু তুমি সব বলো আমি সব পারবো শুধু ওকে ভুলে যেতে বলো না তা পারবো না । বেনভোলিও বললো ভুলতে না পারলে তোমাকে মরতে হবে।

ভেরোনার রাজা ক্যাপুলেট ও মন্টগুকে সতর্ক করে ছেড়ে দেন । রাজার একজন আত্মীয় নাম প্যারিস উনি আসেন ক্যাপলুটের কাছে ক্যাপলুটের মেয়ে জুলিয়েটেরকে বিয়ে করার প্রস্তাব নিয়ে । ক্যাপুলেট বলেন আমার মেয়ের বয়স এখনও চৌদ্দ শেষ হয় নাই আর দুবছর যাক তার পরে দেখা যাবে । প্যারিস বললেন ওর থেকে কম বয়সে মেয়েদের বিবাহ হচ্ছে তারা চৌদ্দ বছরের আগে মা হচ্ছেন অনেকে । ক্যাপুলেট বললেন অনেকে আবার মারাও যাচ্ছে ।
প্যারিস ক্যাপুলেটের কথার সাথে একমত না ।ক্যাপুলেট প্যারিসকে বললেন দেখ ওই মেয়েই আমার সব ওর ইচ্ছাই আমার ইচ্ছা । তুমি আগে ওরসাথে মেলামিশা করো দেখ ওর মন জয় করতে পারো কিনা তার পরে ও যা বলবে তাই হবে । পরে ক্যাপুলেট প্যারিসকে বললেন তুমি আজ রাতে আমার বাড়িতে উ্যসব হবে পাটি হবে নাচ ড্যান্স সব হবে ।
আর সে অনুস্থানে অনেক ব্যাক্তি ও সুন্দরী নারী তুমি তাদেরকেও দেখবে তাদের সাথে জুলিয়েটকে মিলিয়ে দেখবে ।
ক্যাপুলেট তার এক লোককে ডাক দিয়ে লোকটির হাতে একটি কাগজে কিছু লোকদের নাম দিয়ে বল্ল এই কাগজে যাদের নাম লেখা আছে তাদের সকলকে আজ রাতে আমার বাড়িতে নিমন্ত্রন্য করে আসবে ।

বেনভোলিও ও রোমিওর মধ্যে কথা চলছে এর মাঝে ক্যাপুটেলের একজন লোক একটি কাগজ হাতে তাদের সামনে গিয়ে বলছে এই কাগজে কি লেখা আছে তোমরা কেও পড়ে শোনাতে পাড়বে । রোমিও হেঁসে দিয়ে লোকটিকে বল্ল নিজের কষ্ট বেদনার কথা লেখা থাকলে পড়তে পারবো । লোকটি বল্ল সে আমি নিজেও পারবো বলে লোকটি চলে যেতে ধরে রোমিও লোকটিকে ডাকদিয়ে আটকায় এবং কাগজটি পড়ে আমন্ত্রিত লোকদের নাম ও ঠিকানা বলে দেয় আর লোকটিকে জিজ্ঞাসা করে এরা সব আছে কোথায় । লোকটি বলে আজ রাতে আমার মালিকের বাড়িতে এক ভোজনসভার ব্যবস্থা করা হয়েছে ।
আপনেরা মন্টেগু পরিবারের লোক না হোলে চলে আসতে পারেন অন্তত এক পেয়ালা সুরার ব্যবস্থাত হবে । লোকটি চলেগেল ।

বেনভোলিও রোমিওকে বল্ল ক্যাপুটেলের ভোজনসভায় তোমার রোজালিন ও থাকবে সেই সঙ্গে ভেরোনার অনেক সুন্দরীও থাকবে । রোমিও চলো ক্যাপুটেলের রাতের ভোজনসভায় রোজালিনের সাথে অন্য সুন্দরীদের দেখবে ও তার সাথে তাদের তুলনা করবে ।

বেনভোলিও রোমিওকে আর বল্ল তাদের পাশে তোমার রোজালিনকে কাকের মতো মনে হবে। রোমিও বল্ল আমার চোখ ওরকম ভুল করার আগে যেন চোখ গরম পানিতে পুরে যায় । বেনভোলিও বল্ল তখন তুমি শুধু তাকে দেখেছো পৃথিবীর অন্যকোন সুন্দরীদের দেখ নাই তাই তোমার চোখে তাকে এত সুন্দর মনে হয়েছে রাতে ভেরোনার অন্য সব সুন্দরীদের দেখলে তুমি বুঝবে সুন্দরী কাকে বলে । রোমিও বল্ল ঠিক আছে আমি যাবো তবে সুন্দরীদের দেখার জন্য নয় শুধু নিজেকে আনন্দ দেওয়ার জন্য ।

একজন বৃদ্ধ্যা মহিলা যিনি জুলিয়েটকে কোলে পিঠে করে মানুষ করেছেন তার কাছে জুলিয়েটের মা লেডী ক্যাপুটেল জুলিটের খোঁজ করলেন ।
Share on Google Plus

About juwel ishlam

This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.
    Blogger Comment