শুক্রবার সকাল পৌনে ৮টা পর্যন্ত জ্ঞান ছিল মহানায়িকার। নল ঢোকাতে গেলে বারবার হাত দিয়ে সরিয়ে দেন তিনি। এরপরই শুরু হয় প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট। ওঠানামা করতে থাকে রক্তচাপ। রক্তচাপ স্থিতিশীল করতে বুকে পাম্প শুরু করেন চিকিত্সকেরা। কিন্তু সকাল ৮টার পর মহানায়িকার শারীরিক অবস্থার চরম অবনতি ঘটে।
এ সময় ঘরে ছিলেন দুই জুনিয়র ডাক্তার। হাসপাতালে থাকলেও সে সময় কেবিনে ছিলেন না মেয়ে মুনমুন সেন। পরে ডাক্তাররা ফোন করে মুনমুন সেনকে। এরপরই কেবিনে ছুটে আসেন তিনি। ততক্ষণে সুচিত্রা সেন চলে গেছেন জীবনের অন্য পাড়ে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন