১২ অক্টোবর ভারতে অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলের দিকে ধেয়ে আসা সামুদ্রিক
ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে দেশটির পূর্ব উপকূলে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে ভারত। এরইমধ্যে উপকূলীয় এলাকাগুলো থেকে অন্তত দুই লাখ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ এ ঘূর্ণিঝড় ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ ও উড়িষ্যা রাজ্যের উপকূল অতিক্রম করতে পারে। ভারতের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ফাইলিনের কেন্দ্রে বাতাসের একটানা গতিবেগ রয়েছে ঘন্টায় ২৩০ কিলোমিটার যা ২৬৯ কিলোমিটার পর্যন্ত। এটি উপকূলে আঘাত হানার সময় তিন মিটার পর্যন্ত উচ্চতার জলোচ্ছাস হতে পারেফাইলিনকে গত ১৪ বছরের মধ্যে ভারতে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী সাইক্লোন বলে মনে করা হচ্ছে। ১৯৯৯ সালে উড়িষ্যা রাজ্যে আঘাত হানা একটি সুপার-সাইক্লোনে অন্তত ১০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল।তবে এবার জীবন রক্ষার্থে অনেক বেশি প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার। উড়িষ্যা রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী সূর্য নারায়ণ পাত্র জানিয়েছেন, উপকূলীয় এলাকায় মাটির তৈরি ঘর বা কাঁচাবাড়িতে কাউকে থাকতে দেয়া হচ্ছে না। সবাইকে ত্রাণকেন্দ্রগুলোতে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। দুই রাজ্যের সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রাখা হয়েছে। সূত্র: আইআরআইবি ডেস্ক, ১২ অক্টোবর: ভারতে অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলের দিকে ধেয়ে আসা সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় ফাইলিনের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে দেশটির পূর্ব উপকূলে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে ভারত। এরইমধ্যে উপকূলীয় এলাকাগুলো থেকে অন্তত দুই লাখ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ এ ঘূর্ণিঝড় ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ ও উড়িষ্যা রাজ্যের উপকূল অতিক্রম করতে পারে। ভারতের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ফাইলিনের কেন্দ্রে বাতাসের একটানা গতিবেগ রয়েছে ঘন্টায় ২৩০ কিলোমিটার যা ২৬৯ কিলোমিটার পর্যন্ত। এটি উপকূলে আঘাত হানার সময় তিন মিটার পর্যন্ত উচ্চতার জলোচ্ছাস হতে পারে।ফাইলিনকে গত ১৪ বছরের মধ্যে ভারতে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী সাইক্লোন বলে মনে করা হচ্ছে। ১৯৯৯ সালে উড়িষ্যা রাজ্যে আঘাত হানা একটি সুপার-সাইক্লোনে অন্তত ১০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল।তবে এবার জীবন রক্ষার্থে অনেক বেশি প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার। উড়িষ্যা রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী সূর্য নারায়ণ পাত্র জানিয়েছেন, উপকূলীয় এলাকায় মাটির তৈরি ঘর বা কাঁচাবাড়িতে কাউকে থাকতে দেয়া হচ্ছে না। সবাইকে ত্রাণকেন্দ্রগুলোতে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। দুই রাজ্যের সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রাখা হয়েছে। সূত্র: আইআরআইবি উড়িষ্যার রাজধানী ভূবনেশ্বর থেকে ১৯০ কিলোমিটার দূরে গোপালপুরের একটি ত্রাণকেন্দ্র আশ্রয় নেয়া অসহায় মানুষ উড়িষ্যার রাজধানী ভূবনেশ্বর থেকে ১৯০ কিলোমিটার দূরে গোপালপুরের একটি ত্রাণকেন্দ্র আশ্রয় নেয়া অসহায় মানুষ১২ অক্টোবর: ভারতে অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলের দিকে ধেয়ে আসা সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় ফাইলিনের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে দেশটির পূর্ব উপকূলে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে ভারত। এরইমধ্যে উপকূলীয় এলাকাগুলো থেকে অন্তত দুই লাখ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ এ ঘূর্ণিঝড় ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ ও উড়িষ্যা রাজ্যের উপকূল অতিক্রম করতে পারে। ভারতের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ফাইলিনের কেন্দ্রে বাতাসের একটানা গতিবেগ রয়েছে ঘন্টায় ২৩০ কিলোমিটার যা ২৬৯ কিলোমিটার পর্যন্ত। এটি উপকূলে আঘাত হানার সময় তিন মিটার পর্যন্ত উচ্চতার জলোচ্ছাস হতে পারে ফাইলিনকে গত ১৪ বছরের মধ্যে ভারতে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী সাইক্লোন বলে মনে করা হচ্ছে। ১৯৯৯ সালে উড়িষ্যা রাজ্যে আঘাত হানা একটি সুপার-সাইক্লোনে অন্তত ১০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল।তবে এবার জীবন রক্ষার্থে অনেক বেশি প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার। উড়িষ্যা রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী সূর্য নারায়ণ পাত্র জানিয়েছেন, উপকূলীয় এলাকায় মাটির তৈরি ঘর বা কাঁচাবাড়িতে কাউকে থাকতে দেয়া হচ্ছে না। সবাইকে ত্রাণকেন্দ্রগুলোতে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। দুই রাজ্যের সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রাখা হয়েছে।
ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে দেশটির পূর্ব উপকূলে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে ভারত। এরইমধ্যে উপকূলীয় এলাকাগুলো থেকে অন্তত দুই লাখ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ এ ঘূর্ণিঝড় ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ ও উড়িষ্যা রাজ্যের উপকূল অতিক্রম করতে পারে। ভারতের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ফাইলিনের কেন্দ্রে বাতাসের একটানা গতিবেগ রয়েছে ঘন্টায় ২৩০ কিলোমিটার যা ২৬৯ কিলোমিটার পর্যন্ত। এটি উপকূলে আঘাত হানার সময় তিন মিটার পর্যন্ত উচ্চতার জলোচ্ছাস হতে পারেফাইলিনকে গত ১৪ বছরের মধ্যে ভারতে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী সাইক্লোন বলে মনে করা হচ্ছে। ১৯৯৯ সালে উড়িষ্যা রাজ্যে আঘাত হানা একটি সুপার-সাইক্লোনে অন্তত ১০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল।তবে এবার জীবন রক্ষার্থে অনেক বেশি প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার। উড়িষ্যা রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী সূর্য নারায়ণ পাত্র জানিয়েছেন, উপকূলীয় এলাকায় মাটির তৈরি ঘর বা কাঁচাবাড়িতে কাউকে থাকতে দেয়া হচ্ছে না। সবাইকে ত্রাণকেন্দ্রগুলোতে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। দুই রাজ্যের সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রাখা হয়েছে। সূত্র: আইআরআইবি ডেস্ক, ১২ অক্টোবর: ভারতে অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলের দিকে ধেয়ে আসা সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় ফাইলিনের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে দেশটির পূর্ব উপকূলে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে ভারত। এরইমধ্যে উপকূলীয় এলাকাগুলো থেকে অন্তত দুই লাখ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ এ ঘূর্ণিঝড় ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ ও উড়িষ্যা রাজ্যের উপকূল অতিক্রম করতে পারে। ভারতের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ফাইলিনের কেন্দ্রে বাতাসের একটানা গতিবেগ রয়েছে ঘন্টায় ২৩০ কিলোমিটার যা ২৬৯ কিলোমিটার পর্যন্ত। এটি উপকূলে আঘাত হানার সময় তিন মিটার পর্যন্ত উচ্চতার জলোচ্ছাস হতে পারে।ফাইলিনকে গত ১৪ বছরের মধ্যে ভারতে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী সাইক্লোন বলে মনে করা হচ্ছে। ১৯৯৯ সালে উড়িষ্যা রাজ্যে আঘাত হানা একটি সুপার-সাইক্লোনে অন্তত ১০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল।তবে এবার জীবন রক্ষার্থে অনেক বেশি প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার। উড়িষ্যা রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী সূর্য নারায়ণ পাত্র জানিয়েছেন, উপকূলীয় এলাকায় মাটির তৈরি ঘর বা কাঁচাবাড়িতে কাউকে থাকতে দেয়া হচ্ছে না। সবাইকে ত্রাণকেন্দ্রগুলোতে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। দুই রাজ্যের সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রাখা হয়েছে। সূত্র: আইআরআইবি উড়িষ্যার রাজধানী ভূবনেশ্বর থেকে ১৯০ কিলোমিটার দূরে গোপালপুরের একটি ত্রাণকেন্দ্র আশ্রয় নেয়া অসহায় মানুষ উড়িষ্যার রাজধানী ভূবনেশ্বর থেকে ১৯০ কিলোমিটার দূরে গোপালপুরের একটি ত্রাণকেন্দ্র আশ্রয় নেয়া অসহায় মানুষ১২ অক্টোবর: ভারতে অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলের দিকে ধেয়ে আসা সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় ফাইলিনের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে দেশটির পূর্ব উপকূলে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে ভারত। এরইমধ্যে উপকূলীয় এলাকাগুলো থেকে অন্তত দুই লাখ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ এ ঘূর্ণিঝড় ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ ও উড়িষ্যা রাজ্যের উপকূল অতিক্রম করতে পারে। ভারতের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ফাইলিনের কেন্দ্রে বাতাসের একটানা গতিবেগ রয়েছে ঘন্টায় ২৩০ কিলোমিটার যা ২৬৯ কিলোমিটার পর্যন্ত। এটি উপকূলে আঘাত হানার সময় তিন মিটার পর্যন্ত উচ্চতার জলোচ্ছাস হতে পারে ফাইলিনকে গত ১৪ বছরের মধ্যে ভারতে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী সাইক্লোন বলে মনে করা হচ্ছে। ১৯৯৯ সালে উড়িষ্যা রাজ্যে আঘাত হানা একটি সুপার-সাইক্লোনে অন্তত ১০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল।তবে এবার জীবন রক্ষার্থে অনেক বেশি প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার। উড়িষ্যা রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী সূর্য নারায়ণ পাত্র জানিয়েছেন, উপকূলীয় এলাকায় মাটির তৈরি ঘর বা কাঁচাবাড়িতে কাউকে থাকতে দেয়া হচ্ছে না। সবাইকে ত্রাণকেন্দ্রগুলোতে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। দুই রাজ্যের সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রাখা হয়েছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন