আজ আমি আপনাদের সামনে অতি গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি নিয়ে উপস্থিত হয়েছি
বা আমার এ লেখা তা আপনেরা আমার লেখার শিরোনাম দেখে বুঝতে পেড়েছেন ।আমাদের
সকলকে দেঙ্গুজ্বরে থেকে দুরে থাকার কিছু সচেতনতার বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে ।
আজকাল আমাদের দেশে যে ভাবে দেঙ্গুজ্বরের প্রভাব দেখা দিচ্ছে তাতে মনে হয় যে কোন সময় যে কারো দেঙ্গুজ্বর হোতে পারে ।তাতে আমার বিন্দু মাত্র সন্ধেহ নাই। মশা ছোট প্রানী কিন্তু সে ছোট হোলেও কাজ করে কিন্তু বড় ।
কি বিশ্বাশ হোলো না তাইতো একটু ভেবে দেখুন একটি মশা আপনার আমার শরীরের যে কোনো একটি অংশের সমতুল্ল নয় অথচ ঐ মশার কামড়ে দেঙ্গুজ্বর হয় আর দেঙ্গুজ্বর হওয়ার কারনে আমরা শতশত মানুষ মারা যাচ্ছি । তাহোলে কি দাড়ালো ফাইনালে মশা একটি কী মশা একটি প্রানঘাতী প্রাণী ।
আচ্ছা আমারা সবাইতো কম আর বেশি জানি কোন মশা কামড় দিলে দেঙ্গুজ্বর হয় তার নাম কী না কী বলেন আপনেরা । নাহ আমার মনে হয় অনেকে আমরা জানি না জানলে অবশ্য আপনেরা হাত তুলতেন ও সরি সরি এটাতো ব্লগ আমার ভুল হয়েছে এটাযে সেমিনার না সেটা আমার মনেই নাই ।
যাই হোক মূল আলোচনায় যাওয়ার আগে কিছু কথা বলে নেই যেমন ধরেন এইযে আমি এখন যেখানে বসে এই ব্লগটি লেখতেছি মানে এখনো বুঝেন নাই ভাইসাহেবেরা আরে আমার ঘরের কথা বলছি । বিয়ে করেছি ঘরে স্ত্রী আছে আল্লাহুর রহমতে আমার দুই জননী এক জননীর বয়স চলছে ৮ বছর আরেক জনের চলছে ৪ বছর । কি ভাই বুঝতে ভুল হচ্ছে আরে ভাই এই দুজন আমার বাপের শেষ বয়সের লাঠি । আমার দুই মেয়ে ।
যাই হোক যে কথা বলতে ছিলাম ঘরে যেকারনে স্ত্রী সন্তান আছে সে কারনে এত রাতে তো আর কাজ ছাড়া বাহিরে থাকা যায় না । যেহেতু বাহিরে কাজ নাই সেহেতু আমি ঘরে
বসেই ব্লগ লেখছি ।
এখন এখানে আমাকে যে ভাবে মশা কাড়াচ্ছে আর যে সংখ মশা তাতে গুনে শেষ করা যাবে না । আর কোন টি সাধারন মশা বা কোনটি এডিসমশা তা বুঝার কারো কোনো উপায় নাই । বিশেষ করে প্রতি বছর ঈদুল আযাহ শেষ হোলে মশার আক্রমন মনে হচ্ছে বেশি শুরু হয় ।
মনে হয় মানুষের সাথে সাথে গরুর মাংস ও গরু রক্ত খেতে মশায় বেশি পষন্দ করে । আর এই গরুর মাংস রক্ত খেয়ে মশার পাওয়ার বেড়ে যায় ।
তাই আমাদের আগে মশার উৎপাতন কিভাবে কমানো যায় সে দিকে নজর রাখতে হবে ।
আসুন এবার মূল কথায় যাওয়া যাক ।
আমরা অনেকে ভাল করে জানি একমাত্র এডিস মশাই কিন্তু দেঙ্গুর জীবাণু বহন করে । প্রশ্ন হচ্ছে এডিস মশা চিনবেন কেমন করে । আসুন তাও জেনে নেই কি করে এডিস মশা চিনবো । এডিস মশা সাধারনত তার গায়ের রং
দেখতে অনেকটা গাঢ় কালো বা নীলাভ কালো রংঙ্গের হয়ে থাকে । এর গায়ে সাদা কালো ডোরা কাটা দাগ আছে ।
এডিস মশা সাধারনত দিনের প্রথম ও দিনের শেষ ভাগে কামড়ায় ।
এবার আসুন জেনে নেই এই এডিস মশার উৎপাতন হয় কোন কোন স্থান থেকে ।
আপনার আমার বাড়ির চার পাশে যেমনঃ ফুলের টপ –পুরন খালি টায়ার-নারিকেলের মালায়-খালি টিন-ইত্যাদিতে অনেক ধরে জমে থাকা পানিতে এডিস মশা ডিম পাড়ে এবং তার বংশ বৃদ্ধি করে ।
আর এই এডিস মশার মাধ্যমে দেঙ্গুজ্বরের ভাইরাস আমাদের সকলের শরীরে প্রবেশ করে ।
তাই আমাদের লক্ষ রাখতে হবে আমাদের বাড়ির কোনো ফাকা জায়গায় অনেক দিন ধরে কোন পানি জমে আছে কিনা থাকলে অবশ্যয় সে স্থান গুলো চিহ্নিত করতে হবে এবং দ্রুত সে স্থান গুলো পরিষ্কার বা সংরক্ষন করিতে হবে ।
তাহোলে আমরা এডিস নামক মশা ও দেঙ্গুজ্বর থেকে অনেকটা রক্ষা পাবো ।
আজকাল আমাদের দেশে যে ভাবে দেঙ্গুজ্বরের প্রভাব দেখা দিচ্ছে তাতে মনে হয় যে কোন সময় যে কারো দেঙ্গুজ্বর হোতে পারে ।তাতে আমার বিন্দু মাত্র সন্ধেহ নাই। মশা ছোট প্রানী কিন্তু সে ছোট হোলেও কাজ করে কিন্তু বড় ।
কি বিশ্বাশ হোলো না তাইতো একটু ভেবে দেখুন একটি মশা আপনার আমার শরীরের যে কোনো একটি অংশের সমতুল্ল নয় অথচ ঐ মশার কামড়ে দেঙ্গুজ্বর হয় আর দেঙ্গুজ্বর হওয়ার কারনে আমরা শতশত মানুষ মারা যাচ্ছি । তাহোলে কি দাড়ালো ফাইনালে মশা একটি কী মশা একটি প্রানঘাতী প্রাণী ।
আচ্ছা আমারা সবাইতো কম আর বেশি জানি কোন মশা কামড় দিলে দেঙ্গুজ্বর হয় তার নাম কী না কী বলেন আপনেরা । নাহ আমার মনে হয় অনেকে আমরা জানি না জানলে অবশ্য আপনেরা হাত তুলতেন ও সরি সরি এটাতো ব্লগ আমার ভুল হয়েছে এটাযে সেমিনার না সেটা আমার মনেই নাই ।
যাই হোক মূল আলোচনায় যাওয়ার আগে কিছু কথা বলে নেই যেমন ধরেন এইযে আমি এখন যেখানে বসে এই ব্লগটি লেখতেছি মানে এখনো বুঝেন নাই ভাইসাহেবেরা আরে আমার ঘরের কথা বলছি । বিয়ে করেছি ঘরে স্ত্রী আছে আল্লাহুর রহমতে আমার দুই জননী এক জননীর বয়স চলছে ৮ বছর আরেক জনের চলছে ৪ বছর । কি ভাই বুঝতে ভুল হচ্ছে আরে ভাই এই দুজন আমার বাপের শেষ বয়সের লাঠি । আমার দুই মেয়ে ।
যাই হোক যে কথা বলতে ছিলাম ঘরে যেকারনে স্ত্রী সন্তান আছে সে কারনে এত রাতে তো আর কাজ ছাড়া বাহিরে থাকা যায় না । যেহেতু বাহিরে কাজ নাই সেহেতু আমি ঘরে
বসেই ব্লগ লেখছি ।
এখন এখানে আমাকে যে ভাবে মশা কাড়াচ্ছে আর যে সংখ মশা তাতে গুনে শেষ করা যাবে না । আর কোন টি সাধারন মশা বা কোনটি এডিসমশা তা বুঝার কারো কোনো উপায় নাই । বিশেষ করে প্রতি বছর ঈদুল আযাহ শেষ হোলে মশার আক্রমন মনে হচ্ছে বেশি শুরু হয় ।
মনে হয় মানুষের সাথে সাথে গরুর মাংস ও গরু রক্ত খেতে মশায় বেশি পষন্দ করে । আর এই গরুর মাংস রক্ত খেয়ে মশার পাওয়ার বেড়ে যায় ।
তাই আমাদের আগে মশার উৎপাতন কিভাবে কমানো যায় সে দিকে নজর রাখতে হবে ।
আসুন এবার মূল কথায় যাওয়া যাক ।
আমরা অনেকে ভাল করে জানি একমাত্র এডিস মশাই কিন্তু দেঙ্গুর জীবাণু বহন করে । প্রশ্ন হচ্ছে এডিস মশা চিনবেন কেমন করে । আসুন তাও জেনে নেই কি করে এডিস মশা চিনবো । এডিস মশা সাধারনত তার গায়ের রং
দেখতে অনেকটা গাঢ় কালো বা নীলাভ কালো রংঙ্গের হয়ে থাকে । এর গায়ে সাদা কালো ডোরা কাটা দাগ আছে ।
এডিস মশা সাধারনত দিনের প্রথম ও দিনের শেষ ভাগে কামড়ায় ।
এবার আসুন জেনে নেই এই এডিস মশার উৎপাতন হয় কোন কোন স্থান থেকে ।
আপনার আমার বাড়ির চার পাশে যেমনঃ ফুলের টপ –পুরন খালি টায়ার-নারিকেলের মালায়-খালি টিন-ইত্যাদিতে অনেক ধরে জমে থাকা পানিতে এডিস মশা ডিম পাড়ে এবং তার বংশ বৃদ্ধি করে ।
আর এই এডিস মশার মাধ্যমে দেঙ্গুজ্বরের ভাইরাস আমাদের সকলের শরীরে প্রবেশ করে ।
তাই আমাদের লক্ষ রাখতে হবে আমাদের বাড়ির কোনো ফাকা জায়গায় অনেক দিন ধরে কোন পানি জমে আছে কিনা থাকলে অবশ্যয় সে স্থান গুলো চিহ্নিত করতে হবে এবং দ্রুত সে স্থান গুলো পরিষ্কার বা সংরক্ষন করিতে হবে ।
তাহোলে আমরা এডিস নামক মশা ও দেঙ্গুজ্বর থেকে অনেকটা রক্ষা পাবো ।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন