রোববার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দেয়া বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বক্তব্য আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহার না করলে আইনগত ব্যবস্থা নেবে সরকার বলে হুমকি দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ
সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। গকতাল বিকালে ধানমন্ডির আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর
দলীয় কার্যালয়ে খালেদা জিয়ার বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় আয়োজিত এক সংবাদ
সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে সৈয়দ আশরাফ বলেন, ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশের যৌথবাহিনীর সঙ্গে একত্রিত হয়ে অভিযান চালাচ্ছে খালেদা জিয়ার এমন বক্তব্য দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে খেলা করার শামিল। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ ধরনের বক্তব্যের জন্য ক্ষমা না চাইলে তার বিরুদ্ধে সরকার অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেবে। বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের ওপর ভরসা করে খালেদা জিয়া ভেবেছিলেন রাষ্ট্রদূতরাই তাকে ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। কিন্তু ক্ষমতার পটপরিবর্তন করার ক্ষমতা রাষ্ট্রদূতদের নেই তা তিনি জানেন না।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বক্তব্য প্রসঙ্গে আশরাফ বলেন, খালেদা জিয়ার বক্তব্য মিথ্যাচারে ভরপুর। বিএনপির জন্মই হয়েছে মিথ্যার ওপর ভিত্তি করে। বিএনপি নেত্রী অনর্গল মিথ্যা বলতে পারেন। খালেদা জিয়া বলেছেন, তার আমলে কোনো সন্ত্রাস ছিল না। অথচ দেশবাসী জানে তার আমলে একসঙ্গে ৬৩ জেলায় বোমা ফুটেছিল। আওয়ামী লীগের অসংখ্য নেতাকর্মী খুন হয়েছিল। বিএনপির হাইকমান্ডের কোনো ঠিক-ঠিকানা নেই উল্লেখ করে আশরাফ বলেন বিএনপির লেজ কে আর মাথা কে’ কেউ জানে না। দুই জায়গা থেকে দুই রকম বক্তব্য আসে। লন্ডন থেকে তারেক রহমান বলেছেন এই অবৈধ সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনা নয়। আবার বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন আলোচনা করতে চান। তাদের বাম যা চায়, ডান তাতে রাজি না; আবার ডান যা চায়, বাম তাতে রাজি না। বিএনপির উচিত আগে নেতা ঠিক করা তারপর আলোচনার কথা ভাবা। আমরা আশা করেছিলাম, খালেদা জিয়া জাতিকে ঐক্যের আহ্বান জানাবেন। সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কথা বলবেন। কিন্তু তিনি জনগণকে উসকে দেয়ার চেষ্টা করেছেন।
আশরাফ বলেন, বিএনপি নির্বাচন প্রতিহত করতে চেয়েছিল। মানুষ তাতে সমর্থন না করায় নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছে, মানুষের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে। গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগি পর্যন্ত পুড়িয়েছে, গাছ ধ্বংস করেছে। তার হাতে বাংলাদেশের মানুষ কেউ রেহাই পাবে না। এমনকি সাংবাদিক, পশু-পাখি কেউ রেহাই পাবে না। আমরা এই ব্যবস্থার অবসান চাই। সংবাদ সম্মেলনে দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, নুহ উল আলম লেলিনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে সৈয়দ আশরাফ বলেন, ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশের যৌথবাহিনীর সঙ্গে একত্রিত হয়ে অভিযান চালাচ্ছে খালেদা জিয়ার এমন বক্তব্য দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে খেলা করার শামিল। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ ধরনের বক্তব্যের জন্য ক্ষমা না চাইলে তার বিরুদ্ধে সরকার অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেবে। বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের ওপর ভরসা করে খালেদা জিয়া ভেবেছিলেন রাষ্ট্রদূতরাই তাকে ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। কিন্তু ক্ষমতার পটপরিবর্তন করার ক্ষমতা রাষ্ট্রদূতদের নেই তা তিনি জানেন না।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বক্তব্য প্রসঙ্গে আশরাফ বলেন, খালেদা জিয়ার বক্তব্য মিথ্যাচারে ভরপুর। বিএনপির জন্মই হয়েছে মিথ্যার ওপর ভিত্তি করে। বিএনপি নেত্রী অনর্গল মিথ্যা বলতে পারেন। খালেদা জিয়া বলেছেন, তার আমলে কোনো সন্ত্রাস ছিল না। অথচ দেশবাসী জানে তার আমলে একসঙ্গে ৬৩ জেলায় বোমা ফুটেছিল। আওয়ামী লীগের অসংখ্য নেতাকর্মী খুন হয়েছিল। বিএনপির হাইকমান্ডের কোনো ঠিক-ঠিকানা নেই উল্লেখ করে আশরাফ বলেন বিএনপির লেজ কে আর মাথা কে’ কেউ জানে না। দুই জায়গা থেকে দুই রকম বক্তব্য আসে। লন্ডন থেকে তারেক রহমান বলেছেন এই অবৈধ সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনা নয়। আবার বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন আলোচনা করতে চান। তাদের বাম যা চায়, ডান তাতে রাজি না; আবার ডান যা চায়, বাম তাতে রাজি না। বিএনপির উচিত আগে নেতা ঠিক করা তারপর আলোচনার কথা ভাবা। আমরা আশা করেছিলাম, খালেদা জিয়া জাতিকে ঐক্যের আহ্বান জানাবেন। সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কথা বলবেন। কিন্তু তিনি জনগণকে উসকে দেয়ার চেষ্টা করেছেন।
আশরাফ বলেন, বিএনপি নির্বাচন প্রতিহত করতে চেয়েছিল। মানুষ তাতে সমর্থন না করায় নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছে, মানুষের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে। গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগি পর্যন্ত পুড়িয়েছে, গাছ ধ্বংস করেছে। তার হাতে বাংলাদেশের মানুষ কেউ রেহাই পাবে না। এমনকি সাংবাদিক, পশু-পাখি কেউ রেহাই পাবে না। আমরা এই ব্যবস্থার অবসান চাই। সংবাদ সম্মেলনে দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, নুহ উল আলম লেলিনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন