রাষ্ট্রপতি অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদের আমন্ত্রণে মন্ত্রিসভার শপথ
অনুষ্ঠানে যোগ দেন বিদেশি কূটনীতিকরা। কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, রাষ্ট্রপতি
আমন্ত্রণ জানানোর কারণেই শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেন কূটনীতিকরা। ৫ জানুয়ারির
নির্বাচন গ্রহণযোগ্য না হওয়ায় শপথ অনুষ্ঠানে কূটনীতিকদের যোগদান নিয়ে
অনিশ্চয়তা ছিল। শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেও ৫ জানুয়ারির নির্বাচন যে তাদের
কাছে গ্রহণযোগ্য নয় তা স্পষ্টভাবে জানিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ
মজীনা বলেছেন এই নির্বাচন বাংলাদেশের জনগণের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়নি।
গতকাল সকালে ইই্উ রাষ্ট্রদূতের বাসায় ইইউভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতরা এক বৈঠকে বসেন। বৈঠকে রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ আসায় শপথ অনুষ্ঠানে যোগদানের বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হয়। পরে দুপুরে কানাডিয়ান হাইকমিশনার হিদার ক্রুডেনের বাসায়ও দ্বিতীয় দফায় বৈঠক করেন কূটনীতিকরা। সেখান থেকেই শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেন পশ্চিমা কূটনীতিকরা। শপথ অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন এই নির্বাচন বাংলাদেশের জনগণের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়নি। অনেক আসনে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়েছেন। এই নির্বাচনে বিরোধী দল ছিল না। এই নির্বাচনটা তাই বাংলাদেশের জনগণের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়নি। আমরা আশা করি খুব শিগগিরই সংলাপ শুরু হবে এবং এই সংলাপের মাধ্যমে একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশে। এটা বাংলাদেশের জনগণের কাছে আমাদের কমিটমেন্ট। শপথ অনুষ্ঠানে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ছাড়াও ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন, ইইউ রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম হানা, চীনা রাষ্ট্রদূত লী জুন, ভারতের হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণ, অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার গ্রেগ উইল ককসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত অংশ নেন।
গতকাল সকালে ইই্উ রাষ্ট্রদূতের বাসায় ইইউভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতরা এক বৈঠকে বসেন। বৈঠকে রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ আসায় শপথ অনুষ্ঠানে যোগদানের বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হয়। পরে দুপুরে কানাডিয়ান হাইকমিশনার হিদার ক্রুডেনের বাসায়ও দ্বিতীয় দফায় বৈঠক করেন কূটনীতিকরা। সেখান থেকেই শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেন পশ্চিমা কূটনীতিকরা। শপথ অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন এই নির্বাচন বাংলাদেশের জনগণের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়নি। অনেক আসনে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়েছেন। এই নির্বাচনে বিরোধী দল ছিল না। এই নির্বাচনটা তাই বাংলাদেশের জনগণের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়নি। আমরা আশা করি খুব শিগগিরই সংলাপ শুরু হবে এবং এই সংলাপের মাধ্যমে একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশে। এটা বাংলাদেশের জনগণের কাছে আমাদের কমিটমেন্ট। শপথ অনুষ্ঠানে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ছাড়াও ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন, ইইউ রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম হানা, চীনা রাষ্ট্রদূত লী জুন, ভারতের হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণ, অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার গ্রেগ উইল ককসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত অংশ নেন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন