সাতক্ষীরায় আজ শনিবার ভোরে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে একদল ব্যক্তির সংঘর্ষে এক
কিশোর নিহত হয়েছে। আজ ভোর পাঁচটার দিকে সদর উপজেলার পূর্ব হোমরা এলাকায় এ
ঘটনা ঘটে।
পুলিশের দাবি, নিহত কিশোর শিবিরের কর্মী। এ ঘটনায় পুলিশের একজন উপপরিদর্শক (এসআই) সামান্য আহত হয়েছেন বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
নিহত কিশোরের নাম আবু হানিফ ওরফে ছোটন (১৬)। সে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার পদ্মশাখরা গ্রামের শহর আলীর ছেলে।
সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনামুল হকের ভাষ্য, ২০ জানুয়ারি সাতক্ষীরা শহরে এক জনসভায় বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই দিন জামায়াত-শিবিরের হাতে নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্য ও নির্যাতিত ব্যক্তিদের সঙ্গে তাঁর কথা বলার কথা।
ওই জনসভাকে সামনে রেখে আজ ভোরে ফজরের আজানের আগে পদ্মশাখরা এলাকার একটি মসজিদের মাইকে ঘোষণা দেওয়া হয়, ২০ জানুয়ারি কেউ যেন ওই এলাকা থেকে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় না যায়। এ খবর পেয়ে যৌথ বাহিনী ওই এলাকায় যায়। এ সময় পূর্ব হোমরা এলাকার জামায়াত-শিবিরের সদস্যরা যৌথ বাহিনীকে লক্ষ্য করে পেট্রলবোমা ও ককটেল ছোড়ে। পুলিশকে লক্ষ্য করে তারা ১১টি গুলিও ছোড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশও পাল্টা ২৫টি গুলি ছোড়ে। ১৫ থেকে ২০ মিনিট ধরে চলা এ গুলিবিনিময়ের পর জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা সেখান থেকে পালিয়ে যান। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ছোটনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। পরে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিত্সক পরিমল বিশ্বাস তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি এনামুল হক জানান, গুলিবিনিময়ের সময় এসআই আবুল কাশেম সামান্য আহত হয়েছেন।
এ ব্যাপারে কথা বলতে হোমরা ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মো. ওবায়দুল্লাহর সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাঁর মুঠোফোন সেট বন্ধ পাওয়া যায়
পুলিশের দাবি, নিহত কিশোর শিবিরের কর্মী। এ ঘটনায় পুলিশের একজন উপপরিদর্শক (এসআই) সামান্য আহত হয়েছেন বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
নিহত কিশোরের নাম আবু হানিফ ওরফে ছোটন (১৬)। সে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার পদ্মশাখরা গ্রামের শহর আলীর ছেলে।
সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনামুল হকের ভাষ্য, ২০ জানুয়ারি সাতক্ষীরা শহরে এক জনসভায় বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই দিন জামায়াত-শিবিরের হাতে নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্য ও নির্যাতিত ব্যক্তিদের সঙ্গে তাঁর কথা বলার কথা।
ওই জনসভাকে সামনে রেখে আজ ভোরে ফজরের আজানের আগে পদ্মশাখরা এলাকার একটি মসজিদের মাইকে ঘোষণা দেওয়া হয়, ২০ জানুয়ারি কেউ যেন ওই এলাকা থেকে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় না যায়। এ খবর পেয়ে যৌথ বাহিনী ওই এলাকায় যায়। এ সময় পূর্ব হোমরা এলাকার জামায়াত-শিবিরের সদস্যরা যৌথ বাহিনীকে লক্ষ্য করে পেট্রলবোমা ও ককটেল ছোড়ে। পুলিশকে লক্ষ্য করে তারা ১১টি গুলিও ছোড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশও পাল্টা ২৫টি গুলি ছোড়ে। ১৫ থেকে ২০ মিনিট ধরে চলা এ গুলিবিনিময়ের পর জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা সেখান থেকে পালিয়ে যান। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ছোটনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। পরে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিত্সক পরিমল বিশ্বাস তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি এনামুল হক জানান, গুলিবিনিময়ের সময় এসআই আবুল কাশেম সামান্য আহত হয়েছেন।
এ ব্যাপারে কথা বলতে হোমরা ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মো. ওবায়দুল্লাহর সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাঁর মুঠোফোন সেট বন্ধ পাওয়া যায়
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন