বাংলাদেশ দলের ড্যাশিং ওপেনার
চাটিগার ছেলে তামিম ইকবাল। প্রতিপক্ষকে
‘ধোলাই’ করতে একটুও
কার্পণ্য করেন না। ২০০৭ সালে অভিষেকের পর খেলে ফেলেছেন ১২২টি ওয়ানডে। নামের
পাশে জমা হয়েছে তিন হাজার ৬৩৯ রান। ২৮টি
টেস্ট খেলে করেছেন ২০১০ রান। এবার
ঘরের মাঠে এ পরিসংখ্যান আরও ঋদ্ধ করতে চান তামিম। বললেন, ‘কোন চাপ
নেই। দেশের মাঠ-উইকেট আমাদের পক্ষেই থাকবে।’ সোমবার
দুপুরে জহুর আহমেদ চৌধুরী
বিভাগীয় স্টেডিয়ামে অনুশীলনে নামার আগে তামিম ইকবাল সাংবাদিকদের মুখোমুখি
হয়ে বলেন, ‘বৃষ্টির
পর রোদের দেখা মিলেছে। এতদিন উইকেট ঢাকা ছিল। এখন
রোদে নতুন উইকেট একেকদিন একেক রূপ ধারণ করবে। নিজেদের
মাঠের উইকেট। আশা করছি আমাদের পক্ষে
যাবে। স্পিনিং ?উইকেট হবে।’
দেশের এই হার্ডহিটার ব্যাটসম্যান বলেন, হালফিল
নিউজিল্যান্ড ভালো খেলছে, কঠোর
পরিশ্রম করছে। আমরাও ভালো করছি। সবাই
মিলে মাঠে নিজেদের মতো ভালো করতে পারলে জয় পাওয় সম্ভব।’বাংলাদেশ
দলের সাবেক সহ-অধিনায়ক তামিম বলেন, ‘২০০৮ সালের সিরিজে আমরা
তাদের সঙ্গে এই ?মাঠে
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করেছিলাম। তাদের
দুর্বলতা আমাদের
জানা আছে। বোলিংয়ের পাশাপাশি ভালো ব্যাটিংও করতে হবে। তাহলেই
ফলাফল আমাদের
পক্ষে আসবে। জেতার জন্য ৫০০-৫৫০ রান করতে হবে।’ তিনি
বলেন, ‘কোনো ধরনের
চাপ নেই। সারা দেশই আমাদের। দর্শক
আমাদের। আশা করছি বেশি দর্শক হবে। দর্শকরা
আমাদের অনুপ্রেরণা।’ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে স্পিনের পাশাপাশি ফাস্ট
বোলাররাও ভালো করবেন জানিয়ে তামিম বলেন, ‘নিউজিল্যান্ড দলে
ভেট্টোরি নেই। এটা
আমাদের জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট। তাদের
ব্যাটসম্যানদের মোকাবেলার জন্য
আমাদের তিনজন ওয়ার্ল্ড ক্লাস বোলার রয়েছে।’২০০৭
সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
হারারে মাঠে একদিনের খেলায় বাংলাদেশ দলের এই ওপেনারের অভিষেক হয়। সে
ম্যাচে রান করেন পাঁচ। তার পরের বছরই টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক। নিউজিল্যান্ডের
বিপক্ষে ওভালের মাঠে প্রথম ইনিংসে ৫৩ আর দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৪ রান
করেন। ২০১০ সালে ১৩ মার্চ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের
প্রথম টেস্টে প্রথম
ইনিংসে তামিম ১২০ বলে ৮৬ রানের অনবদ্য এক ইনিংস খেলেন। বাংলাদেশী প্রথম
ব্যাটসম্যান হিসেবে মাত্র ১৯টি ইনিংস খেলে ১০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন
তিনি। সেবছরই ইংল্যান্ডের মাটিতে দুই টেস্টেই শতকের
কারণে তামিম ক্রিকেটের
বাইবেল বলে পরিচিত ‘উইজডেন’-এ
বছরের সেরা টেস্ট খেলোয়াড় নির্বাচিত
হন। ২০০৯ সালে সাকিবের পর তামিম দ্বিতীয়বারের মতো কোন
বাংলাদেশী ক্রিকেটার
হিসেবে দুর্লভ এ সম্মান অর্জন
বাংলাদেশ
দলের ড্যাশিং ওপেনার চাটিগার ছেলে তামিম ইকবাল। প্রতিপক্ষকে ‘ধোলাই’ করতে
একটুও কার্পণ্য করেন না। ২০০৭ সালে অভিষেকের পর খেলে ফেলেছেন ১২২টি ওয়ানডে।
নামের পাশে জমা হয়েছে তিন হাজার ৬৩৯ রান। ২৮টি টেস্ট খেলে করেছেন ২০১০
রান। এবার ঘরের মাঠে এ পরিসংখ্যান আরও ঋদ্ধ করতে চান তামিম। বললেন, ‘কোন
চাপ নেই। দেশের মাঠ-উইকেট আমাদের পক্ষেই থাকবে।’ সোমবার দুপুরে জহুর আহমেদ
চৌধুরী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে অনুশীলনে নামার আগে তামিম ইকবাল সাংবাদিকদের
মুখোমুখি হয়ে বলেন, ‘বৃষ্টির পর রোদের দেখা মিলেছে। এতদিন উইকেট ঢাকা ছিল।
এখন রোদে নতুন উইকেট একেকদিন একেক রূপ ধারণ করবে। নিজেদের মাঠের উইকেট। আশা
করছি আমাদের পক্ষে যাবে। স্পিনিং ?উইকেট হবে।’
দেশের এই হার্ডহিটার ব্যাটসম্যান বলেন, হালফিল নিউজিল্যান্ড ভালো খেলছে, কঠোর পরিশ্রম করছে। আমরাও ভালো করছি। সবাই মিলে মাঠে নিজেদের মতো ভালো করতে পারলে জয় পাওয় সম্ভব।’
বাংলাদেশ দলের সাবেক সহ-অধিনায়ক তামিম বলেন, ‘২০০৮ সালের সিরিজে আমরা তাদের সঙ্গে এই ?মাঠে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করেছিলাম। তাদের দুর্বলতা আমাদের জানা আছে। বোলিংয়ের পাশাপাশি ভালো ব্যাটিংও করতে হবে। তাহলেই ফলাফল আমাদের পক্ষে আসবে। জেতার জন্য ৫০০-৫৫০ রান করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘কোনো ধরনের চাপ নেই। সারা দেশই আমাদের। দর্শক আমাদের। আশা করছি বেশি দর্শক হবে। দর্শকরা আমাদের অনুপ্রেরণা।’ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে স্পিনের পাশাপাশি ফাস্ট বোলাররাও ভালো করবেন জানিয়ে তামিম বলেন, ‘নিউজিল্যান্ড দলে ভেট্টোরি নেই। এটা আমাদের জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট। তাদের ব্যাটসম্যানদের মোকাবেলার জন্য আমাদের তিনজন ওয়ার্ল্ড ক্লাস বোলার রয়েছে।’
২০০৭ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হারারে মাঠে একদিনের খেলায় বাংলাদেশ দলের এই ওপেনারের অভিষেক হয়। সে ম্যাচে রান করেন পাঁচ। তার পরের বছরই টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওভালের মাঠে প্রথম ইনিংসে ৫৩ আর দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৪ রান করেন। ২০১০ সালে ১৩ মার্চ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে প্রথম ইনিংসে তামিম ১২০ বলে ৮৬ রানের অনবদ্য এক ইনিংস খেলেন। বাংলাদেশী প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে মাত্র ১৯টি ইনিংস খেলে ১০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি। সেবছরই ইংল্যান্ডের মাটিতে দুই টেস্টেই শতকের কারণে তামিম ক্রিকেটের বাইবেল বলে পরিচিত ‘উইজডেন’-এ বছরের সেরা টেস্ট খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে সাকিবের পর তামিম দ্বিতীয়বারের মতো কোন বাংলাদেশী ক্রিকেটার হিসেবে দুর্লভ এ সম্মান অর্জন করেন। - See more at: http://www.jugantor.com/sports/2013/10/08/33694#sthash.69ZLeJuD.dpufবাংলাদেশ দলের ড্যাশিং ওপেনার চাটিগার ছেলে তামিম ইকবাল। প্রতিপক্ষকে ‘ধোলাই’ করতে একটুও কার্পণ্য করেন না। ২০০৭ সালে অভিষেকের পর খেলে ফেলেছেন ১২২টি ওয়ানডে। নামের পাশে জমা হয়েছে তিন হাজার ৬৩৯ রান। ২৮টি টেস্ট খেলে করেছেন ২০১০ রান। এবার ঘরের মাঠে এ পরিসংখ্যান আরও ঋদ্ধ করতে চান তামিম। বললেন, ‘কোন চাপ নেই। দেশের মাঠ-উইকেট আমাদের পক্ষেই থাকবে।’ সোমবার দুপুরে জহুর আহমেদ চৌধুরী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে অনুশীলনে নামার আগে তামিম ইকবাল সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, ‘বৃষ্টির পর রোদের দেখা মিলেছে। এতদিন উইকেট ঢাকা ছিল। এখন রোদে নতুন উইকেট একেকদিন একেক রূপ ধারণ করবে। নিজেদের মাঠের উইকেট। আশা করছি আমাদের পক্ষে যাবে। স্পিনিং ?উইকেট হবে।’
দেশের এই হার্ডহিটার ব্যাটসম্যান বলেন, হালফিল নিউজিল্যান্ড ভালো খেলছে, কঠোর পরিশ্রম করছে। আমরাও ভালো করছি। সবাই মিলে মাঠে নিজেদের মতো ভালো করতে পারলে জয় পাওয় সম্ভব।’বাংলাদেশ দলের সাবেক সহ-অধিনায়ক তামিম বলেন, ‘২০০৮ সালের সিরিজে আমরা তাদের সঙ্গে এই ?মাঠে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করেছিলাম। তাদের দুর্বলতা আমাদের জানা আছে। বোলিংয়ের পাশাপাশি ভালো ব্যাটিংও করতে হবে। তাহলেই ফলাফল আমাদের পক্ষে আসবে। জেতার জন্য ৫০০-৫৫০ রান করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘কোনো ধরনের চাপ নেই। সারা দেশই আমাদের। দর্শক আমাদের। আশা করছি বেশি দর্শক হবে। দর্শকরা আমাদের অনুপ্রেরণা।’ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে স্পিনের পাশাপাশি ফাস্ট বোলাররাও ভালো করবেন জানিয়ে তামিম বলেন, ‘নিউজিল্যান্ড দলে ভেট্টোরি নেই। এটা আমাদের জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট। তাদের ব্যাটসম্যানদের মোকাবেলার জন্য আমাদের তিনজন ওয়ার্ল্ড ক্লাস বোলার রয়েছে।’২০০৭ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হারারে মাঠে একদিনের খেলায় বাংলাদেশ দলের এই ওপেনারের অভিষেক হয়। সে ম্যাচে রান করেন পাঁচ। তার পরের বছরই টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওভালের মাঠে প্রথম ইনিংসে ৫৩ আর দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৪ রান করেন। ২০১০ সালে ১৩ মার্চ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে প্রথম ইনিংসে তামিম ১২০ বলে ৮৬ রানের অনবদ্য এক ইনিংস খেলেন। বাংলাদেশী প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে মাত্র ১৯টি ইনিংস খেলে ১০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি। সেবছরই ইংল্যান্ডের মাটিতে দুই টেস্টেই শতকের কারণে তামিম ক্রিকেটের বাইবেল বলে পরিচিত ‘উইজডেন’-এ বছরের সেরা টেস্ট খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে সাকিবের পর তামিম দ্বিতীয়বারের মতো কোন বাংলাদেশী ক্রিকেটার হিসেবে দুর্লভ এ সম্মান অর্জন
দেশের এই হার্ডহিটার ব্যাটসম্যান বলেন, হালফিল নিউজিল্যান্ড ভালো খেলছে, কঠোর পরিশ্রম করছে। আমরাও ভালো করছি। সবাই মিলে মাঠে নিজেদের মতো ভালো করতে পারলে জয় পাওয় সম্ভব।’
বাংলাদেশ দলের সাবেক সহ-অধিনায়ক তামিম বলেন, ‘২০০৮ সালের সিরিজে আমরা তাদের সঙ্গে এই ?মাঠে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করেছিলাম। তাদের দুর্বলতা আমাদের জানা আছে। বোলিংয়ের পাশাপাশি ভালো ব্যাটিংও করতে হবে। তাহলেই ফলাফল আমাদের পক্ষে আসবে। জেতার জন্য ৫০০-৫৫০ রান করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘কোনো ধরনের চাপ নেই। সারা দেশই আমাদের। দর্শক আমাদের। আশা করছি বেশি দর্শক হবে। দর্শকরা আমাদের অনুপ্রেরণা।’ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে স্পিনের পাশাপাশি ফাস্ট বোলাররাও ভালো করবেন জানিয়ে তামিম বলেন, ‘নিউজিল্যান্ড দলে ভেট্টোরি নেই। এটা আমাদের জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট। তাদের ব্যাটসম্যানদের মোকাবেলার জন্য আমাদের তিনজন ওয়ার্ল্ড ক্লাস বোলার রয়েছে।’
২০০৭ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হারারে মাঠে একদিনের খেলায় বাংলাদেশ দলের এই ওপেনারের অভিষেক হয়। সে ম্যাচে রান করেন পাঁচ। তার পরের বছরই টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওভালের মাঠে প্রথম ইনিংসে ৫৩ আর দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৪ রান করেন। ২০১০ সালে ১৩ মার্চ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে প্রথম ইনিংসে তামিম ১২০ বলে ৮৬ রানের অনবদ্য এক ইনিংস খেলেন। বাংলাদেশী প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে মাত্র ১৯টি ইনিংস খেলে ১০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি। সেবছরই ইংল্যান্ডের মাটিতে দুই টেস্টেই শতকের কারণে তামিম ক্রিকেটের বাইবেল বলে পরিচিত ‘উইজডেন’-এ বছরের সেরা টেস্ট খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে সাকিবের পর তামিম দ্বিতীয়বারের মতো কোন বাংলাদেশী ক্রিকেটার হিসেবে দুর্লভ এ সম্মান অর্জন করেন। - See more at: http://www.jugantor.com/sports/2013/10/08/33694#sthash.69ZLeJuD.dpufবাংলাদেশ দলের ড্যাশিং ওপেনার চাটিগার ছেলে তামিম ইকবাল। প্রতিপক্ষকে ‘ধোলাই’ করতে একটুও কার্পণ্য করেন না। ২০০৭ সালে অভিষেকের পর খেলে ফেলেছেন ১২২টি ওয়ানডে। নামের পাশে জমা হয়েছে তিন হাজার ৬৩৯ রান। ২৮টি টেস্ট খেলে করেছেন ২০১০ রান। এবার ঘরের মাঠে এ পরিসংখ্যান আরও ঋদ্ধ করতে চান তামিম। বললেন, ‘কোন চাপ নেই। দেশের মাঠ-উইকেট আমাদের পক্ষেই থাকবে।’ সোমবার দুপুরে জহুর আহমেদ চৌধুরী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে অনুশীলনে নামার আগে তামিম ইকবাল সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, ‘বৃষ্টির পর রোদের দেখা মিলেছে। এতদিন উইকেট ঢাকা ছিল। এখন রোদে নতুন উইকেট একেকদিন একেক রূপ ধারণ করবে। নিজেদের মাঠের উইকেট। আশা করছি আমাদের পক্ষে যাবে। স্পিনিং ?উইকেট হবে।’
দেশের এই হার্ডহিটার ব্যাটসম্যান বলেন, হালফিল নিউজিল্যান্ড ভালো খেলছে, কঠোর পরিশ্রম করছে। আমরাও ভালো করছি। সবাই মিলে মাঠে নিজেদের মতো ভালো করতে পারলে জয় পাওয় সম্ভব।’বাংলাদেশ দলের সাবেক সহ-অধিনায়ক তামিম বলেন, ‘২০০৮ সালের সিরিজে আমরা তাদের সঙ্গে এই ?মাঠে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করেছিলাম। তাদের দুর্বলতা আমাদের জানা আছে। বোলিংয়ের পাশাপাশি ভালো ব্যাটিংও করতে হবে। তাহলেই ফলাফল আমাদের পক্ষে আসবে। জেতার জন্য ৫০০-৫৫০ রান করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘কোনো ধরনের চাপ নেই। সারা দেশই আমাদের। দর্শক আমাদের। আশা করছি বেশি দর্শক হবে। দর্শকরা আমাদের অনুপ্রেরণা।’ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে স্পিনের পাশাপাশি ফাস্ট বোলাররাও ভালো করবেন জানিয়ে তামিম বলেন, ‘নিউজিল্যান্ড দলে ভেট্টোরি নেই। এটা আমাদের জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট। তাদের ব্যাটসম্যানদের মোকাবেলার জন্য আমাদের তিনজন ওয়ার্ল্ড ক্লাস বোলার রয়েছে।’২০০৭ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হারারে মাঠে একদিনের খেলায় বাংলাদেশ দলের এই ওপেনারের অভিষেক হয়। সে ম্যাচে রান করেন পাঁচ। তার পরের বছরই টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওভালের মাঠে প্রথম ইনিংসে ৫৩ আর দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৪ রান করেন। ২০১০ সালে ১৩ মার্চ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে প্রথম ইনিংসে তামিম ১২০ বলে ৮৬ রানের অনবদ্য এক ইনিংস খেলেন। বাংলাদেশী প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে মাত্র ১৯টি ইনিংস খেলে ১০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি। সেবছরই ইংল্যান্ডের মাটিতে দুই টেস্টেই শতকের কারণে তামিম ক্রিকেটের বাইবেল বলে পরিচিত ‘উইজডেন’-এ বছরের সেরা টেস্ট খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে সাকিবের পর তামিম দ্বিতীয়বারের মতো কোন বাংলাদেশী ক্রিকেটার হিসেবে দুর্লভ এ সম্মান অর্জন
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন