সোমবার রাত ও মঙ্গলবার সকালে ভোলার মেঘনা ও
তেঁতুলিয়া নদীতে অভিযান চালিয়ে ২৫টি ট্রলারসহ ৩৩ জেলেকে আটক করেছে
ভ্রাম্যমানআদালত। এ সময় বিপুল পরিমানের জাল ও মাছ জব্দ করা হয়। আটককৃতজেলেদেরকে বিভিন্নমেয়াদেজেল-জরিমানা দেয়া হয়েছে।কোস্টগার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের অপারেশন অফিসার লেপ্টেন্যান্ট (বিএন) এ এম
রাহাতুজ্জামান জানান, স্থানীয় প্রশাসন, মৎস্য কর্মকর্তা, পুলিশ ও
কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত টিম গত সোমবার গভীর রাতে
ভোলার লালমোহন, তজুমদ্দিন, চরফ্যাশন ও হাতিয়া এলাকার মেঘনা-তেঁতুলিয়া নদীর
বিভিন্ন পয়েন্টে পৃথক অভিযান চালায়। এ সময় সরকারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে
নদীতে মাছ ধরার অপরাধে ২৩টি ইঞ্জিনচালিত মাছ ধরার ট্রলারসহ ১৪ জেলেকে আটক
করা হয়। আটককৃত জেলেদের প্রত্যেকের কাছ থেকে পাঁচ হজার টাকা করে জরিমানা
আদায় করা হয়েছে। জব্দ করা হয়েছে ২৪ লাখ ৪৬ হাজার মিটার জাল, ৮৩ মন মা ইলিশ ও
২৪০ পিচ বরফ। যার মূল্য ১৪ কোটি ৯৩ লাখ ৫৮ হাজার ৭০০ টাকা। জব্দকৃত
মালামাল স্ব স্ব উপজেলার নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও মৎস্য কর্মকর্তার নিকট
হস্তান্তর করা হয়।
অপর দিকে চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম জানান, স্থানীয় প্রশাসন, পুলিশ ও মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেও সমন্বয়ে গঠিত ভ্রাম্যমান আদালত চরফ্যাশন উপজেলার গজারিয়া ও বাংলাবাজার এলাকার তেঁতুলিয়া নদীতে অভিযান চালায়। এ সময় সরকারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীতে মাছ ধরার অপরাধে দুইটি ইঞ্জিনচালিত মাছ ধরার ট্রলারসহ ১৪ জেলেকে আটক করা হয়। এদের মধ্যে জেলে জাকির, কাসেম, জাফর, কামাল, সালাউদ্দিন, জসিম, রিপন, ফকরুল, আমির হোসেন, বেল্লাল ও সোহাগকে এক বছর কওে বিনাশ্রম কারাদ- দেওয়া হয়। বাকি দুই জনকে পাঁচ হাজার টাকা অনাদায়ে ১০ দিনের জেল এবং অপর এক জনকে ৫০০ টাকা অনাদায়ে ২ দিনের জেল দেওয়া হয়। ইউএনও আরো জানান, মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে ওই উপজেলার বেতুয়া এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমান আদালত। এ সময় নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরার অপরাধে পাঁচ জেলেকে আটক করা হয়। মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে আটককৃত জেলেদেও মধ্যে ইসমাইলকে এক বছরের কারাদ- দেওয়া হয়। অপর জেলে শাজাহানকে দুই হাজার টাকা জরিমানা এবং জেলে সবুজ, আনোয়ার ও সাহাবুদ্দিনকে এক হাজার টাকা উল্লেখ্য, মা ইলিশ রক্ষায় আজ ২৩ অক্টোবর মধ্য রাত পর্যন্ত এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
অপর দিকে চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম জানান, স্থানীয় প্রশাসন, পুলিশ ও মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেও সমন্বয়ে গঠিত ভ্রাম্যমান আদালত চরফ্যাশন উপজেলার গজারিয়া ও বাংলাবাজার এলাকার তেঁতুলিয়া নদীতে অভিযান চালায়। এ সময় সরকারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীতে মাছ ধরার অপরাধে দুইটি ইঞ্জিনচালিত মাছ ধরার ট্রলারসহ ১৪ জেলেকে আটক করা হয়। এদের মধ্যে জেলে জাকির, কাসেম, জাফর, কামাল, সালাউদ্দিন, জসিম, রিপন, ফকরুল, আমির হোসেন, বেল্লাল ও সোহাগকে এক বছর কওে বিনাশ্রম কারাদ- দেওয়া হয়। বাকি দুই জনকে পাঁচ হাজার টাকা অনাদায়ে ১০ দিনের জেল এবং অপর এক জনকে ৫০০ টাকা অনাদায়ে ২ দিনের জেল দেওয়া হয়। ইউএনও আরো জানান, মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে ওই উপজেলার বেতুয়া এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমান আদালত। এ সময় নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরার অপরাধে পাঁচ জেলেকে আটক করা হয়। মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে আটককৃত জেলেদেও মধ্যে ইসমাইলকে এক বছরের কারাদ- দেওয়া হয়। অপর জেলে শাজাহানকে দুই হাজার টাকা জরিমানা এবং জেলে সবুজ, আনোয়ার ও সাহাবুদ্দিনকে এক হাজার টাকা উল্লেখ্য, মা ইলিশ রক্ষায় আজ ২৩ অক্টোবর মধ্য রাত পর্যন্ত এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন