সোনালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা এমডি) হুমায়ুন কবির ও হলমার্ক গ্র“পের এমডি তানভীর মাহমুদসহ ২৫আসামির বিরুদ্ধে ঢাকার সিএমএম আদালতে চার্জশিট দাখিল করেছে দুর্নীতি দমন কমিশনের পরিচালক ((দুদক) তদন্ত টিম। সোমবার বিকালে এই চার্জশিট দাখিল করে মামলায় পলাতক সোনালী ব্যাংকের সাবেক এমডি হুমায়ুন কবিরসহ ১৭ জনকে গ্রেফতার ও তাদের সম্পত্তি ক্রোক করার জন্য আবেদন জানানো হয়েছে।তদন্ত টিমের প্রধান দুদকের সিনিয়র উপপরিচালক মীর জয়নুল আবেদিন শিবলী জানান, আদালত চার্জশিট গ্রহণ করেছেন। পলাতক আসামিদের বিষয়ে মঙ্গলবার আদেশ জারি হতে পারে। চার্জশিটভুক্ত ২৫ আসামির মধ্যে ব্যাংক কর্মকর্তা হলেন ১৩ জন আর হলমার্ক সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের আসামির সংখ্যা ১২ জন। সোমবার আদালতে চার্জশিট দাখিল করার আগে নিয়ম অনুসারে সকালে রমনা থানায় চার্জশিট নথিতে রেকর্ড করা হয়।গত বছর ৪ অক্টোবর সোনালী ব্যাংকের সাবেক এমডি হুমায়ুন কবির, সোনালী ব্যাংক রূপসী বাংলা হোটেল শাখার ম্যানেজার আজিজুর রহমান ও হলমার্কের তানভীর মাহমুদসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে রমনা থানায় পৃথক ১১টি মামলা দায়ের করে দুদক। মামলা দায়েরের এক বছর ৩ দিনের মাথায় আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেয়া হল। তবে দুদকের অনুমোদন না থাকায় চার্জশিটে সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের কোনো সদস্যকে আসামি করা যায়নি। দুদক সূত্রে জানা গেছে, আদালতে দাখিল করা চার্জশিটের বডিতে বলা হয়েছে, সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা হোটেল শাখার ম্যানেজার, সহকারী ম্যানেজারসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে তানভীরের আর্থিক লেনদেনের সম্পর্ক থাকায় ২০১১ সালের ২৯ ডিসেম্বর একদিনেই ওই শাখা থেকে ৮০৪টি এলসি খোলা হয়েছে, যার বিপরীতে ব্যাংক থেকে ওই তারিখে বের করে নেয়া হয় ১৫শ’ কোটি টাকা। দুদক কর্মকর্তারা এই হিসাব তুলে ধরে চার্জশিটে বলেন, সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ৬ ঘণ্টা হল ব্যাংকিং লেনদেনের সময়। এই ৬ ঘণ্টায় ৮০৪টি এলসি খোলা মানে প্রতি মিনিটে ২ দশমিক ২৩টি এলসি খোলা হয়েছে, যা ব্যাংকিং ইতিহাসে নজিরবিহীন ঘটনা। তদন্ত টিমের প্রধান বলেন, সোনালী ব্যাংকের ১২শ’ শাখা রয়েছে। এর কোনো একটি শাখাতেও এ ধরনের এলসি খোলার নজির নেই।চার্জশিটে বলা হয়, ২০১২ সালের ২৯ মার্চ একদিনেই হলমার্কের বেনামি প্রতিষ্ঠান আনোয়ারা স্পিনিং মিলসের নামে ৫০০ কোটি টাকা বের করে নেয়া হয়। অথচ ২০১২ সালে সোনালী ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী দেখা যায়, রূপসী বাংলা হোটেল শাখার ম্যানেজারের এলসি লিমিট ছিল ৩০ কোটি টাকা। অর্থাৎ ৩০ কোটি টাকার বেশি অর্থ ব্যাংক থেকে ঋণের নামে বা অন্য কোনো নামে বের করে দিতে হলে সোনালী ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিতে হয়। এক্ষেত্রে শাখা ম্যানেজার একটি বিশেষ জেলার হওয়ায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে একদিনেই ৮০৪টি এলসি খোলেন এবং একটি ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ৫০০ কোটি টাকা বের করে দেন, যা থেকে তিনিও মোটা দাগে কমিশন পান। চার্জশিটে আনোয়ারা স্পিনিং মিলসের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলা হয়, আনোয়ারা হলেন তানভীরের মৃত মায়ের নাম। তানভীর মৃত মায়ের নামে এই কোম্পানিটি খোলেন এবং এর পরিচালনার দায়িত্ব দেন তানভীরের ভগ্নিপতি জাহাঙ্গীরকে।চার্জশিটে আরও উল্লেখ করা হয়, সোনালী ব্যাংক রূপসী বাংলা হোটেল শাখা থেকে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকারও বেশি টাকা হাতিয়ে নেয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে পরিকল্পনা করেন তানভীর মাহমুদ, তার শ্যালক তুষার আহমেদ, বেনামি প্রতিষ্ঠান টিএন্ড ব্রাদার্সের তসলিম, প্যারাগন গ্র“পের সাইফুল, নকশি নিটের আবদুল মালেক ও ব্যাংক শাখা ম্যানেজার আজিজুর রহমান। এই ৬ জনের সিন্ডিকেট এলসি জালিয়াতির পুরো ছক তৈরি করে। তবে ব্যাংক থেকে এলসি জালিয়াতির মাধ্যমে টাকা বের করার বিষয়টি সোনালী ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের নজরে না নেয়ায় চার্জশিটে তাদের কাউকে আসামি করা সম্ভব হয়নি।গত ১৫ সেপ্টেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) থেকে ১১ মামলায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন করে। চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন সোনালী ব্যাংকের সাবেক এমডি হুমায়ুন কবির (পলাতক), সোনালী ব্যাংক রূপসী বাংলা হোটেল শাখার সহকারী ম্যানেজার মোঃ সাইফুল হাসান (পলাতক), নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল মতিন (পলাতক) ও সোনালী ব্যাংক ধানমণ্ডি শাখার বর্তমান জ্যেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুন্নেসা মেরি (পলাতক), ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের জিএম অফিসের দুই জিএম ননীগোপাল নাথ (পলাতক) ও মীর মহিদুর রহমান (পলাতক), প্রধান কার্যালয়ের ডিএমডি মাইনুল হক (পলাতক) ও আতিকুর রহমান (পলাতক), দুই ডিজিএম শেখ আলতাফ হোসেন (জেলে) ও মোঃ সফিজউদ্দিন আহমেদ (জেলে), দুই এজিএম মোঃ কামরুল হোসেন খান (জেলে) ও এজাজ আহম্মেদ (পলাতক), হলমার্ক গ্র“পের সহযোগী বেনামি প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের মালিক মীর জাকারিয়া (পলাতক), সেঞ্চুরি ইন্টারন্যাশনালের মালিক মোঃ জিয়াউর রহমান (পলাতক), আনোয়ারা স্পিনিং মিলসের মালিক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম (পলাতক), হলমার্ক গ্র“পের এমডি তানভীর মাহমুদ (জেলে), তুষার আহমেদ (জেলে), চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম (জামিনে) অ্যাপারেল এন্টারপ্রাইজের মালিক মোঃ শহিদুল ইসলাম (পলাতক), স্টার স্পিনিং মিলসের মালিক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম (পলাতক), টিঅ্যান্ড ব্রাদার্সের পরিচালক তসলিম হাসান (পলাতক), প্যারাগন গ্র“পের এমডি সাইফুল ইসলাম রাজা (পলাতক), নকশি নিটের এমডি মোঃ আবদুল মালেক (পলাতক) ও সাভারের হেমায়েতপুরের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. জামাল উদ্দিন সরকার (পলাতক)। এই ২৫ আসামির মধ্যে সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের এজিএম এজাজ আহম্মেদ, টিঅ্যান্ড ব্রাদার্সের পরিচালক তসলিম হাসান, প্যারাগনের সাইফুল ইসলাম রাজা, নকশি নিটের আবদুল মালেক, তেঁতুলঝোড়া ইউপি চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন সরকারের নাম মামলার এজাহারে ছিল না। তদন্তকালে তাদের নাম আসায় চার্জশিটে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। দণ্ডবিধির ৪০৬/৪০৯/৪২০/১০৯, ২০১২ সালের মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ৪(২) ধারা ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় ২৫ জনকে আদালতে চার্জশিটভুক্ত আসামি করা হল।
সোনালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হুমায়ুন কবির ও হলমার্ক গ্র“পের এমডি তানভীর মাহমুদসহ ২৫ আসামির বিরুদ্ধে ঢাকার সিএমএম আদালতে চার্জশিট দাখিল করেছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তদন্ত টিম। সোমবার বিকালে এই চার্জশিট দাখিল করে মামলায় পলাতক সোনালী ব্যাংকের সাবেক এমডি হুমায়ুন কবিরসহ ১৭ জনকে গ্রেফতার ও তাদের সম্পত্তি ক্রোক করার জন্য আবেদন জানানো হয়েছে।
তদন্ত টিমের প্রধান দুদকের সিনিয়র উপপরিচালক মীর জয়নুল আবেদিন শিবলী জানান, আদালত চার্জশিট গ্রহণ করেছেন। পলাতক আসামিদের বিষয়ে মঙ্গলবার আদেশ জারি হতে পারে। চার্জশিটভুক্ত ২৫ আসামির মধ্যে ব্যাংক কর্মকর্তা হলেন ১৩ জন আর হলমার্ক সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের আসামির সংখ্যা ১২ জন। সোমবার আদালতে চার্জশিট দাখিল করার আগে নিয়ম অনুসারে সকালে রমনা থানায় চার্জশিট নথিতে রেকর্ড করা হয়।
গত বছর ৪ অক্টোবর সোনালী ব্যাংকের সাবেক এমডি হুমায়ুন কবির, সোনালী ব্যাংক রূপসী বাংলা হোটেল শাখার ম্যানেজার আজিজুর রহমান ও হলমার্কের তানভীর মাহমুদসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে রমনা থানায় পৃথক ১১টি মামলা দায়ের করে দুদক। মামলা দায়েরের এক বছর ৩ দিনের মাথায় আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেয়া হল। তবে দুদকের অনুমোদন না থাকায় চার্জশিটে সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের কোনো সদস্যকে আসামি করা যায়নি। দুদক সূত্রে জানা গেছে, আদালতে দাখিল করা চার্জশিটের বডিতে বলা হয়েছে, সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা হোটেল শাখার ম্যানেজার, সহকারী ম্যানেজারসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে তানভীরের আর্থিক লেনদেনের সম্পর্ক থাকায় ২০১১ সালের ২৯ ডিসেম্বর একদিনেই ওই শাখা থেকে ৮০৪টি এলসি খোলা হয়েছে, যার বিপরীতে ব্যাংক থেকে ওই তারিখে বের করে নেয়া হয় ১৫শ’ কোটি টাকা। দুদক কর্মকর্তারা এই হিসাব তুলে ধরে চার্জশিটে বলেন, সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ৬ ঘণ্টা হল ব্যাংকিং লেনদেনের সময়। এই ৬ ঘণ্টায় ৮০৪টি এলসি খোলা মানে প্রতি মিনিটে ২ দশমিক ২৩টি এলসি খোলা হয়েছে, যা ব্যাংকিং ইতিহাসে নজিরবিহীন ঘটনা। তদন্ত টিমের প্রধান বলেন, সোনালী ব্যাংকের ১২শ’ শাখা রয়েছে। এর কোনো একটি শাখাতেও এ ধরনের এলসি খোলার নজির নেই।
চার্জশিটে বলা হয়, ২০১২ সালের ২৯ মার্চ একদিনেই হলমার্কের বেনামি প্রতিষ্ঠান আনোয়ারা স্পিনিং মিলসের নামে ৫০০ কোটি টাকা বের করে নেয়া হয়। অথচ ২০১২ সালে সোনালী ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী দেখা যায়, রূপসী বাংলা হোটেল শাখার ম্যানেজারের এলসি লিমিট ছিল ৩০ কোটি টাকা। অর্থাৎ ৩০ কোটি টাকার বেশি অর্থ ব্যাংক থেকে ঋণের নামে বা অন্য কোনো নামে বের করে দিতে হলে সোনালী ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিতে হয়। এক্ষেত্রে শাখা ম্যানেজার একটি বিশেষ জেলার হওয়ায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে একদিনেই ৮০৪টি এলসি খোলেন এবং একটি ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ৫০০ কোটি টাকা বের করে দেন, যা থেকে তিনিও মোটা দাগে কমিশন পান। চার্জশিটে আনোয়ারা স্পিনিং মিলসের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলা হয়, আনোয়ারা হলেন তানভীরের মৃত মায়ের নাম। তানভীর মৃত মায়ের নামে এই কোম্পানিটি খোলেন এবং এর পরিচালনার দায়িত্ব দেন তানভীরের ভগ্নিপতি জাহাঙ্গীরকে।
চার্জশিটে আরও উল্লেখ করা হয়, সোনালী ব্যাংক রূপসী বাংলা হোটেল শাখা থেকে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকারও বেশি টাকা হাতিয়ে নেয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে পরিকল্পনা করেন তানভীর মাহমুদ, তার শ্যালক তুষার আহমেদ, বেনামি প্রতিষ্ঠান টিএন্ড ব্রাদার্সের তসলিম, প্যারাগন গ্র“পের সাইফুল, নকশি নিটের আবদুল মালেক ও ব্যাংক শাখা ম্যানেজার আজিজুর রহমান। এই ৬ জনের সিন্ডিকেট এলসি জালিয়াতির পুরো ছক তৈরি করে। তবে ব্যাংক থেকে এলসি জালিয়াতির মাধ্যমে টাকা বের করার বিষয়টি সোনালী ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের নজরে না নেয়ায় চার্জশিটে তাদের কাউকে আসামি করা সম্ভব হয়নি।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) থেকে ১১ মামলায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন করে। চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন সোনালী ব্যাংকের সাবেক এমডি হুমায়ুন কবির (পলাতক), সোনালী ব্যাংক রূপসী বাংলা হোটেল শাখার সহকারী ম্যানেজার মোঃ সাইফুল হাসান (পলাতক), নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল মতিন (পলাতক) ও সোনালী ব্যাংক ধানমণ্ডি শাখার বর্তমান জ্যেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুন্নেসা মেরি (পলাতক), ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের জিএম অফিসের দুই জিএম ননীগোপাল নাথ (পলাতক) ও মীর মহিদুর রহমান (পলাতক), প্রধান কার্যালয়ের ডিএমডি মাইনুল হক (পলাতক) ও আতিকুর রহমান (পলাতক), দুই ডিজিএম শেখ আলতাফ হোসেন (জেলে) ও মোঃ সফিজউদ্দিন আহমেদ (জেলে), দুই এজিএম মোঃ কামরুল হোসেন খান (জেলে) ও এজাজ আহম্মেদ (পলাতক), হলমার্ক গ্র“পের সহযোগী বেনামি প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের মালিক মীর জাকারিয়া (পলাতক), সেঞ্চুরি ইন্টারন্যাশনালের মালিক মোঃ জিয়াউর রহমান (পলাতক), আনোয়ারা স্পিনিং মিলসের মালিক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম (পলাতক), হলমার্ক গ্র“পের এমডি তানভীর মাহমুদ (জেলে), তুষার আহমেদ (জেলে), চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম (জামিনে) অ্যাপারেল এন্টারপ্রাইজের মালিক মোঃ শহিদুল ইসলাম (পলাতক), স্টার স্পিনিং মিলসের মালিক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম (পলাতক), টিঅ্যান্ড ব্রাদার্সের পরিচালক তসলিম হাসান (পলাতক), প্যারাগন গ্র“পের এমডি সাইফুল ইসলাম রাজা (পলাতক), নকশি নিটের এমডি মোঃ আবদুল মালেক (পলাতক) ও সাভারের হেমায়েতপুরের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. জামাল উদ্দিন সরকার (পলাতক)। এই ২৫ আসামির মধ্যে সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের এজিএম এজাজ আহম্মেদ, টিঅ্যান্ড ব্রাদার্সের পরিচালক তসলিম হাসান, প্যারাগনের সাইফুল ইসলাম রাজা, নকশি নিটের আবদুল মালেক, তেঁতুলঝোড়া ইউপি চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন সরকারের নাম মামলার এজাহারে ছিল না। তদন্তকালে তাদের নাম আসায় চার্জশিটে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। দণ্ডবিধির ৪০৬/৪০৯/৪২০/১০৯, ২০১২ সালের মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ৪(২) ধারা ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় ২৫ জনকে আদালতে চার্জশিটভুক্ত আসামি করা হল।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন