ব্লগ লেখা শরু করার আগে ব্লগের ছোট বড় সিনিয়র ব্লগার ভাই ও বন্ধু সবাইকে আমার সালাম ও আগাম ঈদ শুভেচ্ছা ।
ঈদ মোবারক ,,,,,,ঈদ মোবারক,,,,ঈদ মোবারক ,,,,,,ঈদ মোবারক,,ঈদ মোবারক,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,।
দেখুন আমাদের মুসলমানদের জন্য মহান আল্লহু বসৎরে প্রধান দুইটি ধর্মীয় আনন্দের দিন রেখেছেন একটি পবিত্র ঈদুল ফিতর অন্য আরেকটি পবিত্র ঈদুল আযাহা । এইযে আরেকটি লিংক দিয়ে দিলাম এখানে ক্লিক করুনঃ http://kalersomoy.wordpress.com/
আর এই আনন্দের দিন দুইটি অনেকের জন্য অতি কষ্টের দিনেও পরিনিত হয় ।
দেখুন না আজ গেছিলাম বঙ্গবাজারে দুই বন্ধু কিছু কেনা কাটা করব বলে তো যাওয়ার পথে বাড্ডা থেকে গাড়ীতে উঠলাম গুলিস্থান যেয়ে নামলাম ।
গুলিস্থান গোলাপ সাহা মাজার হইতে আবার গাড়ীতে উঠলাম বঙ্গবাজারের
উদ্ধেশে গাড়ীতে উঠে হঠাৎ করে নজর গেল গুলিস্থানের হকার্স মার্কেট গুলতে দেখি মার্কটে শুধু দোকানের লোক সারা কোন কাস্টমার নেই তাই আমার বন্ধুকে বললাম দোস্ত মনে হচ্ছে এবার আসলেই আমাদের বাংলাদেশের
অর্থনীতিক অবস্থা খুব খারাপ যাচ্ছে মনে হচ্ছে প্রতিবসৎরের মত এ বসৎর
মানুষের পকেটে টাকা নাই কারন আজ রমজান ১৬ কি ১৭ টি চলে যাচ্ছে অথচ এই সব মার্কেটে কোন তেমন একটা মানুষ জন নাই কারন এই সময়টা
গুলিস্থানের হকার্স মার্কেট গুলয় প্রচুরপরিমান ভীর থাকার কথা থাকলেও কিন্ত তা নেই তাই বন্ধু বললাম এ কথা আর এ কথা বলার সাথে সাথে এক বয়সক ভদ্র লোক পিতার বয়সী সে কি চরা হয়ে গেল আমার উপরে পরে গাড়ীতে বসা থাকা অন্য অন্য ভদ্র লোকেরা তাকে বুজালেন আঙ্কেল আপনে চটছেন কেন ভাইত খারাপ কিছু বলে নাই বর্তমান আমাদের দেশের যে পরিস্থিটি তার কথাই সে বলেছে ।
যাক ওখানে তর্ক বিতর্ক শেষ করে ভদ্র লোককে বুজিয়ে ছুনিয়ে নামলাম বঙ্গ বাজারের সামনে নেমে ডুকলাম মার্কেটে মুটামুটি ভির আছে এখানে অনেক পেন্ট্, সারট, দেখার পরে একটি পেন্ট ও একটি সারট পষন্দ হল ।
দোকান দারকে দাম জিজ্ঞাসা করলাম সে ভাল দাম চাইল কিনতু দামটি আমাদের কাছে একটু বেশি মনে হল তাই আমরা নিলাম না ।
পরে অনেক বিরের ভিতরে আরেকটি দোকানে গেলাম সেখানে একটি পায়জামা ও একটি পানঞ্জাবী পষন্দ হল ওটা দামা দামী করে নিয়ে নিলাম ।
পায়জামা ও পানঞ্জাবী হাতে নিয়ে যখন বন্ধুকে বললাম দোস্ত এবার দোকান দার ভাইয়াকে টাকা দেও সেকি আমার বন্ধু পকেটে হাত দিয়ে কাঁদা কাঁদা ভাব কিরে কেদে দিবি নাকী সে আমাকে বলল তা সারা কোন উপাই দেখতেছি না কেনরে কি হল আবার সে আমাকে বলল দোস্তরে আমার পকেট মেরেছে কি বলিছ হ্যরে যা সত্যি তাই বলছি পরে আর কি করার কাপড় না কিনেই চলে আসলাম ।
বুজলেনত একটু সতর্ক থেকেন না হলে আমার বন্ধুর মত করুন অবস্থা হবে । এখন বাজারে ও রাস্তায় এবং বড় বড় মার্কেট গুলতে মেয়ে চোর এবং পকেট মাইরের উত্তাপ বেড়েছে তাই ভাই বোনেরা একটু সাবধানতা অবল্মবন করুন । কেনাকাটার সময় দয়া করে সব দিকে একটু নজর রাখুন। ।
ঈদ মোবারক ,,,,,,ঈদ মোবারক,,,,ঈদ মোবারক ,,,,,,ঈদ মোবারক,,ঈদ মোবারক,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,।
দেখুন আমাদের মুসলমানদের জন্য মহান আল্লহু বসৎরে প্রধান দুইটি ধর্মীয় আনন্দের দিন রেখেছেন একটি পবিত্র ঈদুল ফিতর অন্য আরেকটি পবিত্র ঈদুল আযাহা । এইযে আরেকটি লিংক দিয়ে দিলাম এখানে ক্লিক করুনঃ http://kalersomoy.wordpress.com/
আর এই আনন্দের দিন দুইটি অনেকের জন্য অতি কষ্টের দিনেও পরিনিত হয় ।
দেখুন না আজ গেছিলাম বঙ্গবাজারে দুই বন্ধু কিছু কেনা কাটা করব বলে তো যাওয়ার পথে বাড্ডা থেকে গাড়ীতে উঠলাম গুলিস্থান যেয়ে নামলাম ।
গুলিস্থান গোলাপ সাহা মাজার হইতে আবার গাড়ীতে উঠলাম বঙ্গবাজারের
উদ্ধেশে গাড়ীতে উঠে হঠাৎ করে নজর গেল গুলিস্থানের হকার্স মার্কেট গুলতে দেখি মার্কটে শুধু দোকানের লোক সারা কোন কাস্টমার নেই তাই আমার বন্ধুকে বললাম দোস্ত মনে হচ্ছে এবার আসলেই আমাদের বাংলাদেশের
অর্থনীতিক অবস্থা খুব খারাপ যাচ্ছে মনে হচ্ছে প্রতিবসৎরের মত এ বসৎর
মানুষের পকেটে টাকা নাই কারন আজ রমজান ১৬ কি ১৭ টি চলে যাচ্ছে অথচ এই সব মার্কেটে কোন তেমন একটা মানুষ জন নাই কারন এই সময়টা
গুলিস্থানের হকার্স মার্কেট গুলয় প্রচুরপরিমান ভীর থাকার কথা থাকলেও কিন্ত তা নেই তাই বন্ধু বললাম এ কথা আর এ কথা বলার সাথে সাথে এক বয়সক ভদ্র লোক পিতার বয়সী সে কি চরা হয়ে গেল আমার উপরে পরে গাড়ীতে বসা থাকা অন্য অন্য ভদ্র লোকেরা তাকে বুজালেন আঙ্কেল আপনে চটছেন কেন ভাইত খারাপ কিছু বলে নাই বর্তমান আমাদের দেশের যে পরিস্থিটি তার কথাই সে বলেছে ।
যাক ওখানে তর্ক বিতর্ক শেষ করে ভদ্র লোককে বুজিয়ে ছুনিয়ে নামলাম বঙ্গ বাজারের সামনে নেমে ডুকলাম মার্কেটে মুটামুটি ভির আছে এখানে অনেক পেন্ট্, সারট, দেখার পরে একটি পেন্ট ও একটি সারট পষন্দ হল ।
দোকান দারকে দাম জিজ্ঞাসা করলাম সে ভাল দাম চাইল কিনতু দামটি আমাদের কাছে একটু বেশি মনে হল তাই আমরা নিলাম না ।
পরে অনেক বিরের ভিতরে আরেকটি দোকানে গেলাম সেখানে একটি পায়জামা ও একটি পানঞ্জাবী পষন্দ হল ওটা দামা দামী করে নিয়ে নিলাম ।
পায়জামা ও পানঞ্জাবী হাতে নিয়ে যখন বন্ধুকে বললাম দোস্ত এবার দোকান দার ভাইয়াকে টাকা দেও সেকি আমার বন্ধু পকেটে হাত দিয়ে কাঁদা কাঁদা ভাব কিরে কেদে দিবি নাকী সে আমাকে বলল তা সারা কোন উপাই দেখতেছি না কেনরে কি হল আবার সে আমাকে বলল দোস্তরে আমার পকেট মেরেছে কি বলিছ হ্যরে যা সত্যি তাই বলছি পরে আর কি করার কাপড় না কিনেই চলে আসলাম ।
বুজলেনত একটু সতর্ক থেকেন না হলে আমার বন্ধুর মত করুন অবস্থা হবে । এখন বাজারে ও রাস্তায় এবং বড় বড় মার্কেট গুলতে মেয়ে চোর এবং পকেট মাইরের উত্তাপ বেড়েছে তাই ভাই বোনেরা একটু সাবধানতা অবল্মবন করুন । কেনাকাটার সময় দয়া করে সব দিকে একটু নজর রাখুন। ।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন