কঠর আন্দলনের আহববানের দিবেন বলেছেন মির্জাফখরুল ইসলাম


                           



বাংলাদেশের স্বাধীনতার সার্বভৌমত্ব এবং অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা যাবে কি না সে বিষয়ে সন্দেহ আছে বোলে যানিয়েছেন বিএনপি ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি আর বলেছেন নিজেদের স্বকীয়তা থাকবে নাকি অন্য কোনো আধিপত্যবাদের অধীনে আমাদের ইচ্ছা অনিচ্ছা নির্ধারিত হবে- সেই প্রশ্নের সময় এখন সামনে এসে দাড়িয়েছে। আর এই প্রশ্নের উত্তর খুজে পেতে হোলে বাংলাদেশ জাতীয়তা বাদী দল বিএনপি এবং বাংলাদেশের অন্যনান্য বিরোধী দলগুলোকে এক সাথে কাঁদে কাঁদ ও হাতে হাত রেখে সকল দলের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনের নামতে হবে এবং নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে । রোবিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে গ্রেফতারকৃত নেতা-কর্মীদের নি:শর্ত মুক্তির দাবী নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবীর জন্য আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল আলমগীর এ কথা জানান । বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ও সেচ্ছাসেবক দল এই প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করেছিলেন । তিনি আর বলেন বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে বর্তমান সময়টা সবচেয়ে বেশি সংকট ময় জনক সময় ভাবে পার হচ্ছে তাই আমাদের দ্রুত দেশের এইরকম খারাপ সময় মোকাবলা করতে হবে এবং দেশের পাশ্বে দাড়াতে হবে । মির্জা আলমগীর তিনি আর বলেন ক্ষমতাসীন অবৈধ আওয়ামীলীগ সরকার বন্ধুকযুদ্ধের নামে ক্রসফায়ার করে বিরোধী মতকে দমন করছে। ক্ষমতায় টিকে থাকতে অব্যাহত হত্যা গুমের পথ বেছে নিয়েছে তারা কিনতু আর বেশিদিন এভাবে চলতে দেওয়া যাবে না। তিনি আর বলেন আওয়ামীলীগ অনৈতিক  অসাংবিধানিক ও ৫ই জানুয়ারী বেআইনি নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন করে জনগণের ওপর চেপে বসে আছে । এতে জনগণের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। ক্ষমতায় টিকে থাকতে তারা রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে ভোট গণতন্ত্র মানবাধিকার কেড়ে নেয়ার সব ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। এজন্য তাদের বিন্দুমাত্র চক্ষুলজ্জা নেই এবং তাদেরকে আর সুযোগ দেওয়া যাবে না ।মির্জা ফখরুল আলমগীর আর বলেছেন জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করে ক্ষমতায় বেশিদিন টিকে থাকা যায় না। আওয়ামীলীগ সেই দল যারা বাকশাল গঠন করে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছিল এবং ৭৪ এর দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করেছিলেন । এজন্য ওই সময় তারা জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছিলেন। তারা সেই ধারায় আবারো ফিরে এসেছে ও সেই ধরনের কার্যকালাপে লিপ্ত হয়েছন তাই তাদেরকে আর বেশি দিন ক্ষমতায় থাকতে দেওয়া যাবেনা অতি শীগ্রহী তাদেরকে নিরদলীয় ত্তবর্দায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্থাতান্তর করতে হবে এবং পূন্যরায় আবার নতুন করে জাতীয় সাংসদ নির্বাচন দিতে হবে নয়ত বা কঠর আন্দলনের ব্যবস্থা গ্রহন করা ও নেওয়া হইবে ।।
Share on Google Plus

About juwel ishlam

This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.
    Blogger Comment