৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে একটি তামাশার নির্বাচন হিসেবে আখ্যায়িত করে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, সংলাপের আর কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ ৫ জানুয়ারির নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে দেশের মানুষ জানিয়ে দিয়েছে তারা নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়। রবিবার পূর্ব লন্ডনের একটি পাঁচ তারকা হোটেলে স্থানীয় সময় রাত ১০টায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
তারেক রহমান বলেন, 'এই নির্বাচন রুখে দেয়ার মাধ্যমে দেশবাসী চলমান 'স্বৈরাচার বিরোধী' আন্দোলনের একটি বড় লক্ষ্য অর্জন করেছে। বিএনপি'র নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের আহ্বানে সাড়া দিয়ে এই 'প্রহসনের' নির্বাচনকে প্রতিরোধ, প্রতিহত এবং বর্জন করায় তিনি দেশবাসী ও ১৮ দলীয় জোটের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের ধন্যবাদ জানান। এই নির্বাচনে ৫ শতাংশেরও কম ভোটার উপস্থিত ছিল বলে তিনি মনে করেন।
অনুষ্ঠিত নির্বাচন নিয়ে নিজের এবং দলের অবস্থান তুলে ধরার এ সংবাদ সম্মেলনে দলীয় নেতা কর্মীদের উদ্দেশ্যে আন্দোলন অব্যাহত রাখার তাগিদ দেয়ার পাশাপাশি তারেক রহমান প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সততা এবং বিবেকবোধ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় করাকে মূল লক্ষ্য হিসেবে ঘোষণা দিয়ে তারেক রহমান নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, 'সেই লক্ষ্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত সর্বাত্মক আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।'
যে কোনো মূল্যে আন্দোলন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান নেতা-কর্মীদের বলেন, 'প্রবাসে চলমান চিকিত্সার কারণে বর্তমানে আমি অতীতের মত রাজপথে আন্দোলনে শরিক হতে পারছি না। কিন্তু আমার চিন্তা-চেতনা, ভাবনা-পরিকল্পনার সবকিছুর আবর্তন বাংলাদেশ, বাংলাদেশের জনগণ ও চলমান আন্দোলনকে ঘিরেই। আপনাদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা এবং আন্দোলনের সাফল্য আমার জীবনীশক্তি।'
কবে দেশে ফিরছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তারেক রহমান বলেন, 'চিকিৎসার পর সুস্থ হলেই আমি দেশে ফিরবো।'
তারেক রহমান বলেন, 'এই নির্বাচন রুখে দেয়ার মাধ্যমে দেশবাসী চলমান 'স্বৈরাচার বিরোধী' আন্দোলনের একটি বড় লক্ষ্য অর্জন করেছে। বিএনপি'র নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের আহ্বানে সাড়া দিয়ে এই 'প্রহসনের' নির্বাচনকে প্রতিরোধ, প্রতিহত এবং বর্জন করায় তিনি দেশবাসী ও ১৮ দলীয় জোটের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের ধন্যবাদ জানান। এই নির্বাচনে ৫ শতাংশেরও কম ভোটার উপস্থিত ছিল বলে তিনি মনে করেন।
অনুষ্ঠিত নির্বাচন নিয়ে নিজের এবং দলের অবস্থান তুলে ধরার এ সংবাদ সম্মেলনে দলীয় নেতা কর্মীদের উদ্দেশ্যে আন্দোলন অব্যাহত রাখার তাগিদ দেয়ার পাশাপাশি তারেক রহমান প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সততা এবং বিবেকবোধ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় করাকে মূল লক্ষ্য হিসেবে ঘোষণা দিয়ে তারেক রহমান নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, 'সেই লক্ষ্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত সর্বাত্মক আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।'
যে কোনো মূল্যে আন্দোলন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান নেতা-কর্মীদের বলেন, 'প্রবাসে চলমান চিকিত্সার কারণে বর্তমানে আমি অতীতের মত রাজপথে আন্দোলনে শরিক হতে পারছি না। কিন্তু আমার চিন্তা-চেতনা, ভাবনা-পরিকল্পনার সবকিছুর আবর্তন বাংলাদেশ, বাংলাদেশের জনগণ ও চলমান আন্দোলনকে ঘিরেই। আপনাদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা এবং আন্দোলনের সাফল্য আমার জীবনীশক্তি।'
কবে দেশে ফিরছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তারেক রহমান বলেন, 'চিকিৎসার পর সুস্থ হলেই আমি দেশে ফিরবো।'
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন