নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভার’ নতুন ছয় মন্ত্রী গতকাল সোমবার শপথ নিয়েছেন।
তাঁদের মধ্যে জাতীয় পার্টির রওশন এরশাদও আছেন। রংপুর-৩ (সদর) আসনের
নির্বাচিত সাংসদ রওশন এরশাদ। তিনি শপথ নেওয়ায় জাতীয় পার্টির দুর্গ
হিসেবে পরিচিত রংপুরের বাসিন্দারা মিশ্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
এলাকার অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘হামার রওশন এরশাদ হামার এলাকা থাকিয়া এমপি হওয়ার পর একবারও আসিল না। ওমরায় (উঁনি) ফির মন্ত্রী হইল! হামার রংপুরের ছাওয়াল জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ একেক সময় একেক কথা বললেও ঠিকই তো মন্ত্রিসভায় গেলেন।’ রংপুরের সচেতন নাগরিক কমিটির সাবেক আহ্বায়ক ও মুক্তিযোদ্ধা সদরুল আলম বলেন, সাংসদ হিসেবে পাঁচ বছরে একবারও এলাকার মানুষের কাছে আসেননি রওশন। আজ (গতকাল) সেই তিনিই কিনা হলেন মন্ত্রী!
জনগণের জন্য রাজনীতি নয়, রাজনীতির জন্য রাজনীতি—এমন মন্তব্য করে জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘শুনেছি তিনি অসুস্থ। এ কারণে একবারও এলাকার মানুষের খোঁজ নিতে এলেন না। কিন্তু নতুন মন্ত্রিসভায় ঠিকই তাঁকে দেখা গেল।’ কারমাইকেল কলেজিয়েট স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ আবদুল ওয়াহেদ মিয়া ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘রংপুরের জনগণের ভোটে নির্বাচিত এই সাংসদের নাগাল বিগত পাঁচ বছরে পাওয়া গেল না। তিনি ঠিকই মন্ত্রীর তালিকায় থাকলেন। এই হলো আমাদের দেশের রাজনীতি।’
তবে পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান কাজী মোহাম্মদ জুন্নুন বলেন, ‘আমাদের সাংসদ মন্ত্রী হয়েছেন, এটা খুবই খুশির খবর। আমাদের এই অবহেলিত অঞ্চলের একজন নারী মন্ত্রী হয়েছেন।’ জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সাবেক কালচারাল কর্মকর্তা এস এম আবদুর রহীম বলেন, ‘যা হোক, আমাদের এলাকা থেকে একজন মন্ত্রী হয়েছেন, এটাকে ইতিবাচকভাবে নেওয়াই ভালো।’
সর্বশেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩ আসনে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদের ছেড়ে দেওয়া আসনে তাঁরই স্ত্রী দলের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য রওশন এরশাদ নির্বাচনে জয়লাভ করেন। তিনি সাংসদ হওয়ার পর এরশাদের সফরসঙ্গী হয়ে রংপুরে এসেছিলেন, কিন্তু সভা-সমাবেশে উপস্থিত হননি।
এলাকার অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘হামার রওশন এরশাদ হামার এলাকা থাকিয়া এমপি হওয়ার পর একবারও আসিল না। ওমরায় (উঁনি) ফির মন্ত্রী হইল! হামার রংপুরের ছাওয়াল জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ একেক সময় একেক কথা বললেও ঠিকই তো মন্ত্রিসভায় গেলেন।’ রংপুরের সচেতন নাগরিক কমিটির সাবেক আহ্বায়ক ও মুক্তিযোদ্ধা সদরুল আলম বলেন, সাংসদ হিসেবে পাঁচ বছরে একবারও এলাকার মানুষের কাছে আসেননি রওশন। আজ (গতকাল) সেই তিনিই কিনা হলেন মন্ত্রী!
জনগণের জন্য রাজনীতি নয়, রাজনীতির জন্য রাজনীতি—এমন মন্তব্য করে জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘শুনেছি তিনি অসুস্থ। এ কারণে একবারও এলাকার মানুষের খোঁজ নিতে এলেন না। কিন্তু নতুন মন্ত্রিসভায় ঠিকই তাঁকে দেখা গেল।’ কারমাইকেল কলেজিয়েট স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ আবদুল ওয়াহেদ মিয়া ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘রংপুরের জনগণের ভোটে নির্বাচিত এই সাংসদের নাগাল বিগত পাঁচ বছরে পাওয়া গেল না। তিনি ঠিকই মন্ত্রীর তালিকায় থাকলেন। এই হলো আমাদের দেশের রাজনীতি।’
তবে পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান কাজী মোহাম্মদ জুন্নুন বলেন, ‘আমাদের সাংসদ মন্ত্রী হয়েছেন, এটা খুবই খুশির খবর। আমাদের এই অবহেলিত অঞ্চলের একজন নারী মন্ত্রী হয়েছেন।’ জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সাবেক কালচারাল কর্মকর্তা এস এম আবদুর রহীম বলেন, ‘যা হোক, আমাদের এলাকা থেকে একজন মন্ত্রী হয়েছেন, এটাকে ইতিবাচকভাবে নেওয়াই ভালো।’
সর্বশেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩ আসনে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদের ছেড়ে দেওয়া আসনে তাঁরই স্ত্রী দলের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য রওশন এরশাদ নির্বাচনে জয়লাভ করেন। তিনি সাংসদ হওয়ার পর এরশাদের সফরসঙ্গী হয়ে রংপুরে এসেছিলেন, কিন্তু সভা-সমাবেশে উপস্থিত হননি।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন